মৃত্যুকে এরা দেখেছেন খুব কাছ থেকে
অভিনয় পেশাটা বরাবারই চ্যালেঞ্জিং। রোম্যান্স থেকে অ্যাকশন, সব ভূমিকাতেই আপনাকে সেখানে নিজেকে মেলে ধরতে হয়। বেশিরভাগ সময়ই ডেডলি স্টান্টের ক্ষেত্রে ডামি ব্যবহার করা হয়। তবে, এমন অভিনেতা-অভিনেত্রীও আছেন, যারা নিজেরাই ঝুঁকি নিয়ে সেসব স্টান্ট করেন। যারফলে অনেকসময়ই তাঁদের হয়তো মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসতে হয়েছে।
ওয়েব ডেস্ক : অভিনয় পেশাটা বরাবারই চ্যালেঞ্জিং। রোম্যান্স থেকে অ্যাকশন, সব ভূমিকাতেই আপনাকে সেখানে নিজেকে মেলে ধরতে হয়। বেশিরভাগ সময়ই ডেডলি স্টান্টের ক্ষেত্রে ডামি ব্যবহার করা হয়। তবে, এমন অভিনেতা-অভিনেত্রীও আছেন, যারা নিজেরাই ঝুঁকি নিয়ে সেসব স্টান্ট করেন। যারফলে অনেকসময়ই তাঁদের হয়তো মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসতে হয়েছে।
১) ব্যাক টু দা ফিউচার থ্রি-এ মাইকেল জে ফক্স। বাক্সের উপর দাঁড়িয়ে শট দিচ্ছিলেন তিনি। তখনই সেই ভয়াবহ অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হন। প্রায় ৩০ সেকেন্ড তাঁর কোনও হুঁশ ছিল না।
২) এজ অফ টুমরো-তে টম ক্রুজ। গাড়িতে চড়ে শট দিচ্ছিলেন ক্রুজ। তিনি ছিলেন যাত্রীর ভূমিকায়। গাড়িচালকের ভূমিকায় ছিলেন এমিলি ব্লান্ট। ব্লান্ট স্টিয়ারিং-এর উপর নিয়ন্ত্রণ হারালে গাড়ি সোজা গিয়ে ধাক্কা মারে গাছে। মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসেন টম ক্রুজ।
৩) পুলিশ স্টোরিতে জ্যাকি চ্যান। ছবির শেষদৃশ্যে একটা মারামারির সিন ছিল। সেই দৃশ্যে একটি ধাতব রডের উপর লাফ দেন জ্যাকি। সেখান থেকে গড়িয়ে পড়ে যান তিনি। সেটে থাকা বাল্বগুলো সব ফেটে যায়। ভয়ানক সে দুর্ঘটনায় মারাত্মক চোট পান চ্যান। তাঁর কশেরুকা ভেঙে যায়। সরে যায় পেলভিস। হাতও পুড়ে যায়।
৪) নাউ ইউ সি মি-তে ইসলা ফিশার। চিত্রনাট্যে ছিল, তাঁকে শেকল দিয়ে মাছভর্তি একটা জলের ট্যাঙ্কে বেঁধে রাখা হবে। এরপর ছাড়া হবে পিরানহা। তখন তাঁকে পালাতে হবে। কিন্তু, বাস্তবে তাঁকে জলে ডুবতে ডুবতে পিরানহার কামড় খেতে হয়।
৫) দা উইজার্ড অফ ওজ-এ মার্গারেট হ্যামিলটন। ছবিতে বহুবার দেখা যায় যে ধোঁয়ার আড়ালে ভ্যানিশ হয়ে যাচ্ছে শয়তান ডাইনি। সেই শট দেওয়ার সময়ই একবার আগুন ধরে যায় অভিনেত্রীর গায়ে। থার্ড ডিগ্রি বার্ন নিয়ে তিনি ভর্তি হন হাসপাতালে।