লেসবিয়ান শব্দ মিউট করেই সেন্স বোর্ডের ছাড়পত্র পেল দম লাগা কে হইসা
মু্ক্তির প্রথম সপ্তাহান্তেই দর্শকদের সার্টিফিকেট পেলেও সেন্সর বোর্ডকে খুশি করতে বেগ পেতে হল দম লাগা কে হইসা ছবিকে। লেসবিয়ান শব্দ মিউট করার পরই সেন্সর বোর্ডের ছাড়পত্র পেল ছবি।

ওয়েব ডেস্ক: মু্ক্তির প্রথম সপ্তাহান্তেই দর্শকদের সার্টিফিকেট পেলেও সেন্সর বোর্ডকে খুশি করতে বেগ পেতে হল দম লাগা কে হইসা ছবিকে। লেসবিয়ান শব্দ মিউট করার পরই সেন্সর বোর্ডের ছাড়পত্র পেল ছবি।
লেসবিয়ান শব্দ মিউট করা ছাড়াও বেশ কিছু শব্দের পরিবর্ত ব্যবহার করতে হয়েছে যশরাজ ফিল্মসের এই ছবিকে। যেমন হারামখোরের পরিবর্তে আনতে হয়েছে কঠোর, ঘণ্টার বদলে এসেছে ঠেঙ্গা, হারামিপনার বদলে এসেছে চিচোরিপনা এবং হারাম কা পিল্লের বদলে ব্যবহার করতে হয়েছে গল্লি কা পিল্লে। ছবিতে আদালতের দৃশ্যে সন্ধ্যার (ভূমি পেদনেকর) ভাই তার মায়ের কাছে জানতে চায়, "মা, দিদি লেসবিয়ান তো হয়ে যাচ্ছে না?" পরিচালকক শরত্ কাটারিয়ার জানান, এক অপ্রাপ্তবয়স্ক চরিত্রের মুখে লেসবিয়ান শব্দ বসানো হয়েছে। সেই কারণেই তা মিউট করা হল।
সম্প্রতি ছবিতে ব্যবহার করা যাবে না এমন ২৮টি শব্দের একটি তালিকা বের করেছে সেন্সর বোর্ড। দম লাগাকে হইসা ছাড়াও বদলাপুর ও এনএইচটেন ছবিতেও বেশ কিছু শব্দের পরিবর্ত ব্যবহার করতে হয়েছে।
যশরাজ ফিল্মের ব্যানারে তৈরি শরত্ কাটারিয়া পরিচালিত ছবিতে মূখ্য ভূমিকায় রয়েছেন আয়ুষ্মান খুরানা ও ভূমি পেদনেকর।