দাদা জেলে, খাওয়া দাওয়া ছাড়লেন যমজ বোন

হিট অ্যান্ড রান মামলায় সলমন খানের ৫ বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে নিম্ন আদালত। আর দাদার হাজতবাসের খবর পেয়েই উপবাস শুরু করেছেন বোনেরা। বিহারের সাবা ও ফারাহ যমজ বোন। সলমনের হাতে রাখী বেঁধেছিলেন তাঁরা। সেই থেকেই দাদা সলমনের প্রতি যমজ বোনের প্রাণপন ভালবাসার উদয়। সেই ভালবাসার তীব্রতা আজ ১৮ বছরের সাবা ও ফারাহার চোখে জল এনেছে। দাদার হাজতবাসের খবর শুনে স্তম্ভিত সাবা ও ফারাহ। দুপুরে সলমনের বিরুদ্ধে আদালতের রায়ে খাওয়া দাওয়াই ছেড়ে দিয়েছেন। দুপুরে খাবার নিয়ে যান সাবা ও ফারাহার বাবা শাকিল আহমেদ। সেই খাবার পরে থাকে টেবিলেই। একবার খাবারের থালাও স্পর্শ করেননি ওরা। যমজ কন্যার বাবা শাকিল আহমেদ অনেক চেষ্টা করেও ওদের মুখে খাবার তুলে দিতে পারেননি। বিষণ্ণ বাবা নিজেও সলমনের খবরটিতে দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, "সলমনের হাজতবাসের খবর শুনে  সাবা ও ফারাহা হতাশ এবং বিস্মিত। দুপুরে এই খবর শোনার পর থেকে ওরা আর খাওয়া দাওয়া করেনি।"

Updated By: May 6, 2015, 07:05 PM IST
দাদা জেলে, খাওয়া দাওয়া ছাড়লেন যমজ বোন

ওয়েব ডেস্ক: হিট অ্যান্ড রান মামলায় সলমন খানের ৫ বছরের কারাদণ্ডের নির্দেশ দিয়েছে নিম্ন আদালত। আর দাদার হাজতবাসের খবর পেয়েই উপবাস শুরু করেছেন বোনেরা। বিহারের সাবা ও ফারাহ যমজ বোন। সলমনের হাতে রাখী বেঁধেছিলেন তাঁরা। সেই থেকেই দাদা সলমনের প্রতি যমজ বোনের প্রাণপন ভালবাসার উদয়। সেই ভালবাসার তীব্রতা আজ ১৮ বছরের সাবা ও ফারাহার চোখে জল এনেছে। দাদার হাজতবাসের খবর শুনে স্তম্ভিত সাবা ও ফারাহ। দুপুরে সলমনের বিরুদ্ধে আদালতের রায়ে খাওয়া দাওয়াই ছেড়ে দিয়েছেন। দুপুরে খাবার নিয়ে যান সাবা ও ফারাহার বাবা শাকিল আহমেদ। সেই খাবার পরে থাকে টেবিলেই। একবার খাবারের থালাও স্পর্শ করেননি ওরা। যমজ কন্যার বাবা শাকিল আহমেদ অনেক চেষ্টা করেও ওদের মুখে খাবার তুলে দিতে পারেননি। বিষণ্ণ বাবা নিজেও সলমনের খবরটিতে দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, "সলমনের হাজতবাসের খবর শুনে  সাবা ও ফারাহা হতাশ এবং বিস্মিত। দুপুরে এই খবর শোনার পর থেকে ওরা আর খাওয়া দাওয়া করেনি।"
             

.