নাক বন্ধ? জেনে নিন কিছু ঘরোয়া টোটকা
শীতকালে দূষণের মাত্রা খুব বেড়ে যায়। দূষণ বেড়ে যাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে ব্যাক্টেরিয়া এবং ভাইরাসের আধিক্যও বেড়ে যেতে থাকে। যার ফলে ঠান্ডা লাগা, কাশি এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রভৃতি রোগে আক্রান্ত হয়ে পরে মানুষ। এছাড়া যে সমস্যাটি সব থেকে বেশি দেখতে পাওয়া যায় তা হল, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া। আর নাক বন্ধ হয়ে গেলেই আর কিছুই ভালো লাগে না। এমনকি মুখে কোনও স্বাদও ঠিক ভালো লাগে না। তখন অনেকেই নাকের ওষুধ দিয়ে নাক ছাড়িয়ে নেন। কিন্তু অতরিক্ত পরিমাণে নাকে ওষুধ দেওয়াও শরীরের পক্ষে খুব খারাপ।
ওয়েব ডেস্ক: শীতকালে দূষণের মাত্রা খুব বেড়ে যায়। দূষণ বেড়ে যাওয়ার ফলে আমাদের শরীরে ব্যাক্টেরিয়া এবং ভাইরাসের আধিক্যও বেড়ে যেতে থাকে। যার ফলে ঠান্ডা লাগা, কাশি এবং ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রভৃতি রোগে আক্রান্ত হয়ে পরে মানুষ। এছাড়া যে সমস্যাটি সব থেকে বেশি দেখতে পাওয়া যায় তা হল, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া। আর নাক বন্ধ হয়ে গেলেই আর কিছুই ভালো লাগে না। এমনকি মুখে কোনও স্বাদও ঠিক ভালো লাগে না। তখন অনেকেই নাকের ওষুধ দিয়ে নাক ছাড়িয়ে নেন। কিন্তু অতরিক্ত পরিমাণে নাকে ওষুধ দেওয়াও শরীরের পক্ষে খুব খারাপ।
কিন্তু ওষুধ না দিয়েও কীভাবে ঘরোয়া উপায়ে নাক ছাড়ানো যায় তা দেখে নিন এক ঝলকে...
১. আদা চা, মেন্থল চা অথবা গরম স্যুপ খেতে পারেন। যার ফলে আপনার গলা এবং নাক পরিষ্কার হয়ে থাকে।আদা দেওয়া চা খাওয়া র ফলে আপনার যদি গলাতে ব্যথাও হয় তাহলে তাও কমে যেতে সক্ষম। এছাড়া স্যুপ খাওয়ার ফলে আপনার শরীর গরম থাকবে যার ফলে ঠান্ডা লাগার সম্ভাবনা কমে যায়।
২. আবার নাক বন্ধের জন্য গরম জলের ভাপ নিতেই পারেন। গরম জলের মধ্যে তুলসী পাতা অথবা কোনও ওষুধ দিয়ে ভাপ নিতেই পারেন। এতে আপনার মাথার ব্যাথাও কমে যাবে।
৩. নাক বন্ধের সময় যখন ঘুমাতে যাবেন তখন ২ থেকে ৩টে বালিশের ওপর মাথা রেখে ঘুমাবেন। তাহলে কিছুটা হলেও আরাম পাবেন।
৪. ঝাঁঝালো ওষুধের থেকে স্যালাইন স্প্রে ব্যবহার করতে পারেন। স্যালাইন স্প্রে আপনার নাকের পক্ষে ক্ষতিকারক হবে না। এটা যে কোনও ওষুধের তুলনায় অনেক পাতলা হয়, যার ফলে জ্বালা জ্বালা ভাবও হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
৫. এছাড়া যখন স্নান করবেন তখন খুব বেশি গরম জলে স্নান করবেন না। যদি কোনও অসুবিধা না থাকে তাহলে মাথায় হালকা গরম জল না ঢেলে ঠান্ডা জলই ঢালতে পারেন। এতে দেখবেন আপনার নাক বন্ধ হয়ে যাওয়ার সমস্যা ধীরে ধীরে কমে যাবে।
৬. এছাড়া বাইরে বেরনোর সময় নাকে চাপা দিয়ে তবেই বাইরে বেরন। নাকে সরাসরি ঠান্ডা হাওয়া না লাগলে কোনও সমস্যার সৃষ্টি হবে না।