আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাঙচুর, জামিন পেয়ে গেল অভিযুক্তরা, ফের কাঠগড়ায় প্রশাসন
আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাঙচুরের ঘটনায় ফের কাঠগড়ায় রাজ্য প্রশাসন। সরকারি আইনজীবীর গরহাজিরায় জামিন পেয়ে গেলেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাঙচুরে ধৃত সাত টিএমসিপি সদস্য। অথচ অভিযোগ দায়ের হয়েছিল জামিন অযোগ্য ধারায়। জামিনের বিরোধিতায় সরকারি আইনজীবী কেন হাজির হলেন না, তা নিয়েই প্রশ্ন উঠছে।পক্ষপাতিত্বের অভিযোগে ফের কাঠগড়ায় শাসকদল। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে তাণ্ডব চালিয়ে অনায়াসেই জামিন সাত অভিযুক্তের। আদালতে হাজিরই হলেন না সরকারি আইনজীবী। সরকারি আইনজীবীর আদালতে গরহাজিরা নিয়ে সরব হয়েছেন বিশিষ্টজনেরা
ব্যুরো: আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাঙচুরের ঘটনায় ফের কাঠগড়ায় রাজ্য প্রশাসন। সরকারি আইনজীবীর গরহাজিরায় জামিন পেয়ে গেলেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভাঙচুরে ধৃত সাত টিএমসিপি সদস্য। অথচ অভিযোগ দায়ের হয়েছিল জামিন অযোগ্য ধারায়। জামিনের বিরোধিতায় সরকারি আইনজীবী কেন হাজির হলেন না, তা নিয়েই প্রশ্ন উঠছে।পক্ষপাতিত্বের অভিযোগে ফের কাঠগড়ায় শাসকদল। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে তাণ্ডব চালিয়ে অনায়াসেই জামিন সাত অভিযুক্তের। আদালতে হাজিরই হলেন না সরকারি আইনজীবী। সরকারি আইনজীবীর আদালতে গরহাজিরা নিয়ে সরব হয়েছেন বিশিষ্টজনেরা
বুধবার নিউটাউনের আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে কনফারেন্স রুমে ঢুকে ব্যাপক ভাঙচুর চালায় তৃণমূল ছাত্র পরিষদ। এই ঘটনার পর তৃণমূল ছাত্র পরিষদের রাজ্যে সভাপতিকে তিরষ্কার করেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএমসিপি ইউনিট ভেঙে দেওয়া হয়। শোকজও করা হয় দুজনকে। এরপরেই গ্রেফতার করা হয় টিএমসিপির সাতজন সদস্যকে। ভাঙচুরের ঘটনায় ধৃতদের বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলাও রুজু হয়। অভিযুক্তদের জামিনের বিরোধিতা করতে এদিন আদালতে কেন হাজির ছিলেন না সরকারি আইনজীবী? বিরোধীদের অভিযোগ, অভিযুক্তেরা শাসকের ছত্রছায়ায় থাকার কারনেই সরকারি আইনজীবীর গরহাজিরা। সাত খুন মাপ ।