আগুনে গিয়েছে সব, পুনর্বাসনের দাবিতে বস্তিবাসীদের বিক্ষোভ ঘিরে রণক্ষেত্র বরানগর
আগুনের গ্রাসে সর্বস্ব হারানো বস্তিবাসীদের পুনর্বাসনের দাবি ঘিরে রণক্ষেত্রের চেহারা নিল বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে। রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান বস্তিবাসীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়ে পুলিসও। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠিচার্জ পুলিসের। মারধরের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধেও। ঘটনাকে ঘিরে মঙ্গলবার রাত থেকে উত্তপ্ত বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: আগুনের গ্রাসে সর্বস্ব হারানো বস্তিবাসীদের পুনর্বাসনের দাবি ঘিরে রণক্ষেত্রের চেহারা নিল বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে। রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান বস্তিবাসীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে গিয়ে বিক্ষোভের মুখে পড়ে পুলিসও। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠিচার্জ পুলিসের। মারধরের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধেও। ঘটনাকে ঘিরে মঙ্গলবার রাত থেকে উত্তপ্ত বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে।
বরানগর স্টেশনের ১ নম্বর প্ল্যাটফর্মের কাছে বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ের ধারে প্রায় শ'খানেক বস্তিবাসী থাকতেন।
আডবাণীকে বিজেপি প্রার্থী না করায় ব্যথিত মমতা
গত ১২ ফেব্রুয়ারি বস্তিতে আগুন ধরে যায়। প্রায় ৪৫-৪৬টি ঘর পুড়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্তদের প্রথমে ব্রহ্মা কেশবচন্দ্র কলেজ রাখা হয়। পরে সেখান থেকে প্রশান্তচন্দ্র কলেজে স্থানান্তরিত করা হয়।
কিন্তু ভোট চলে আসায় সেখান থেকে তাঁদের উঠে যেতে বলা হয়। মঙ্গলবার রাতেই বস্তিবাসীরা তাঁদের পুড়ে যাওয়া বস্তির সামনে যান। পুনর্বাসনের দাবিতে সেখানে বিক্ষোভ দেখান তাঁরা।
স্থানীয় তৃণমূল নেতারা বস্তিবাসীদের ওপর চড়াও হয় বলে অভিযোগ। এরপরই তাঁরা বেলঘরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করেন। পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে লাঠিচার্জ করে বলে অভিযোগ।
যদিও স্থানীয় তৃণমূলের এক নেতা অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ''আমাদের ছেলেরা কেউই মারেনি ওঁদের।''