রাজ্যের 'দ্বিচারিতা', স্থায়ীদের ডিএ আর অস্থায়ীদের নিয়ে একটি শব্দও বললেন না মুখ্যমন্ত্রী
নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রীর সভা। অনেক আশা নিয়ে কলকাতায় ছুটে এসেছিলেন রাজ্য সরকারের অস্থায়ী কর্মীরা। সরকারি কর্মীদের মতো সবেতন ছুটি মেলেনি। একদিন কাজ না করলে ওই দিনের মজুরি পাবেন না জেনেও এসেছিলেন। আশা ছিল, তাঁদের স্থায়ীকরণের ঘোষণা হবে। কিন্তু তা নিয়ে একটি শব্দও খরচ করলেন না মুখ্যমন্ত্রী।

ব্যুরো: নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে মুখ্যমন্ত্রীর সভা। অনেক আশা নিয়ে কলকাতায় ছুটে এসেছিলেন রাজ্য সরকারের অস্থায়ী কর্মীরা। সরকারি কর্মীদের মতো সবেতন ছুটি মেলেনি। একদিন কাজ না করলে ওই দিনের মজুরি পাবেন না জেনেও এসেছিলেন। আশা ছিল, তাঁদের স্থায়ীকরণের ঘোষণা হবে। কিন্তু তা নিয়ে একটি শব্দও খরচ করলেন না মুখ্যমন্ত্রী।
ডিএ-র ঘোষণার আশায় শুক্রবার সরকারি কর্মীদের ঠিকানা ছিল নেতাজি ইন্ডোর। পুজোর আগে ডিএ না মেলায় মন ভরেনি অনেকেরই। তবুও বেশ কিছু প্রতিশ্রুতি মিলেছে। কিন্তু অস্থায়ী কর্মীদের কী ভুলেই গেলেন মুখ্যমন্ত্রী? তাঁদের জন্য তো কিছুই ঘোষণা হল না।
গত চার বছরে সরকারি দফতরে স্থায়ী কর্মী নিয়োগ হয়েছে হাতে গোণা। বেশিরভাগ দফতরেই কর্মী নিয়োগ চুক্তির ভিত্তিতে। এই মুহূর্তে রাজ্যে অস্থায়ী কর্মীর সংখ্যা প্রায় ২ লক্ষ। কাজে গরহাজির থাকলে মেলে না মজুরি। তাঁরাও একদিনের মজুরি পাবেন না জেনেই এসেছিলেন মুখ্যমন্ত্রীর সভায়। কিন্তু হতাশ হয়েই ফিরতে হল তাঁদের।