হাওড়ার ইঞ্জিনিয়ার অপহরণে নতুন সূত্র পুলিসের
হাওড়ার ইঞ্জিনিয়ার নিখোঁজের ঘটনায় ক্রমশি দানা বাঁধছে রহস্য। তদন্তে নেমে শিবপুর থানার পুলিস জানতে পেরেছে ব্যবসায় বড়সড় দেনা হয়ে গিয়েছিল নিখোঁজ অমরেশ মান্নার। সেই টাকা জোগাড় করতে তিনি অপহরণের নাটক করছেন কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। অমরেশ মান্নার পরিচিত এক মহিলাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিস। তদন্তের কাজে হাওড়ার বাইরেও গিয়েছে পুলিসের একটি টিম।
হাওড়ার ইঞ্জিনিয়ার নিখোঁজের ঘটনায় ক্রমশি দানা বাঁধছে রহস্য। তদন্তে নেমে শিবপুর থানার পুলিস জানতে পেরেছে ব্যবসায় বড়সড় দেনা হয়ে গিয়েছিল নিখোঁজ অমরেশ মান্নার। সেই টাকা জোগাড় করতে তিনি অপহরণের নাটক করছেন কি না, তা খতিয়ে দেখছে পুলিস। অমরেশ মান্নার পরিচিত এক মহিলাকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিস। তদন্তের কাজে হাওড়ার বাইরেও গিয়েছে পুলিসের একটি টিম।
শিবপুরের ঠাকুর রামকৃষ্ণ লেনে পেয়িং গেস্ট হিসেবে থাকতেন অমরেশ মান্না। গত বুধবার ওই বাড়ি থেকে বেরনোর পর থেকেই কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না তাঁর। গত বৃহস্পতিবার হলদিয়ার ভবানীপুরের বাড়িতে বার তিনেক ফোন করেন অমরেশবাবু। জানান, তাঁকে অপহরণ করা হয়েছে। ১৫ লক্ষ টাকা মুক্তিপণের কথাও তিনিই বাড়ির লোকজনকে জানান।
এরপর বৃহস্পতিবারই শিবপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয় পরিবারের তরফে। সেই অভিয়োগের ভিত্তিতে তদন্তে নেমে পুলিস জানতে পেরেছে এম টেক ইঞ্জিনিয়ার অমরেশ মান্না বেশ কিছুদিন ধরেই ব্যবসা শুরু করেছিলেন। প্রথমে পার্টনার থাকলেও পরে একাই ব্যবসা সামলাতেন তিনি। আর এই ব্যবসাতেই বড়সড় দেনা হয়ে গিয়েছিল অমরেশবাবুর। পুলিসের অনুমান, সেই দেনার ধাক্কা সামলাতে অপহরণের চিত্রনাট্য তৈরি করে থাকতে পারেন অমরেশবাবু। একই সঙ্গে, অমরেশবাবুর পরিচিত এক মহিলাকেও জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিস। হাওড়ার বাইরেও গিয়েছে জেলা পুলিসের একটি টিম।