টাকা ফেললেই মুড়ি মুড়কির মতো বিকোচ্ছে উচ্চ শিক্ষার ডিগ্রি
টাকা ফেললেই মুড়ি মুড়কির মতো বিকোচ্ছে উচ্চ শিক্ষার ডিগ্রি।পড়ুয়া টানতে আছে চোখ ধাঁধানো বিজ্ঞাপনও। তাও আবার একেবারে লালবাজারের নাকের ডগায়। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। চব্বিশ ঘণ্টার অন্তর্তদন্তে প্রতারকের পর্দা ফাঁস। গ্রেফতার প্রতারণা সংস্থার মালিক।
ওয়েব ডেস্ক: টাকা ফেললেই মুড়ি মুড়কির মতো বিকোচ্ছে উচ্চ শিক্ষার ডিগ্রি।পড়ুয়া টানতে আছে চোখ ধাঁধানো বিজ্ঞাপনও। তাও আবার একেবারে লালবাজারের নাকের ডগায়। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। চব্বিশ ঘণ্টার অন্তর্তদন্তে প্রতারকের পর্দা ফাঁস। গ্রেফতার প্রতারণা সংস্থার মালিক।
ভিনরাজ্যের চোখধাঁধানো উচ্চশিক্ষার সার্টিফিকেট। টাকা দিলেই মিলবে MA, BA, BED মিলবে সব ধরণের ডিগ্রিই । বিজ্ঞাপনের মনমোহিনী টানে মালদার হবিবপুর থেকে কলকাতায় ছুটে এসেছিলেন বছর তেইশের শেখ মসিদুল।
ভর্তির জন্য দুখেপে ষাট হাজার টাকা। একবার পরীক্ষাও দিয়েছেন মসিদুল। তারপরেই সব ভোঁভা। বারবার ফোন করেও সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেননি অসহায় পড়ুয়া। এরপরেই চব্বিশ ঘণ্টার সঙ্গে যোগাযোগ করেন ।
আরও পড়ুন- নোট ভোগান্তির মাঝেই ATM লুঠের চেষ্টা
সব শোনার পর আমরা যোগাযোগ করি হেয়ার স্ট্রিট থানার সঙ্গে। ঠগ কারবারিদের ধরতে ফাঁদ পাতে পুলিস। লালবাজারের নাকের ডগায় রমরমিয়ে চলা ভুয়ো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কারবারে হানা দিয়ে হাতেনাতে পাকড়াও করা হয় সংস্থার কর্ণধার এ কে ঠাকুরকে।
সাত মাসেরও বেশ সময় ধরে এই লোক ঠকানোর কারবার চালাচ্ছিল প্রতিষ্ঠানটি। কলকাতার বেশ কয়েকটি জায়গায় অফিস নিয়েছিল এই প্রতিষ্ঠান। তবে মাস তিনেকের মধ্যেই পাততাড়ি গুটিয়ে অন্যত্র ব্যবসা ফাঁদত প্রতারণাসংস্থাটি। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না।