ডাম্পির আরেক কীর্তি
বিধাননগর পুরনিগমের পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের সলুয়া রায়পাড়ার বাসিন্দা স্বপন সিংহ রায়। পেশায় রাজ্য কমব্যাট পুলিসের কর্মী। স্ত্রী ইন্দ্রাণীর নামে দুহাজার ছয়ে চার একর জমি কেনেন তিনি। অভিযোগ, দুহাজার বারোয় পাঁচিল দিলে বারবার তা ভেঙে দেয় পুলক মাটি ও রাজকুমার সিংহরায় নামে দুই স্থানীয় দুষ্কৃতী। স্বপন সিংহরায়ের দাবি, ওই দুষ্কৃতী জমি বিক্রি করে দিতে চাপ দেন তাঁকে। বলেন, মিটমাট করতে হলে কথা বলতে হবে ডাম্পি মণ্ডলের সঙ্গে।
ওয়েব ডেস্ক: বিধাননগর পুরনিগমের পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের সলুয়া রায়পাড়ার বাসিন্দা স্বপন সিংহ রায়। পেশায় রাজ্য কমব্যাট পুলিসের কর্মী। স্ত্রী ইন্দ্রাণীর নামে দুহাজার ছয়ে চার একর জমি কেনেন তিনি। অভিযোগ, দুহাজার বারোয় পাঁচিল দিলে বারবার তা ভেঙে দেয় পুলক মাটি ও রাজকুমার সিংহরায় নামে দুই স্থানীয় দুষ্কৃতী। স্বপন সিংহরায়ের দাবি, ওই দুষ্কৃতী জমি বিক্রি করে দিতে চাপ দেন তাঁকে। বলেন, মিটমাট করতে হলে কথা বলতে হবে ডাম্পি মণ্ডলের সঙ্গে।
রাজারহাটে আবার সিন্ডিকেট দৌরাত্ম্যে নাম জড়াল তৃণমূল কাউন্সিলরের
বারবার হুমকি ও হেনস্থা থেকে রেহাই পেতে এয়ারপোর্ট থানায় জেনারেল ডায়েরি করেন স্বপন সিংহ রায়। অভিযোগ, পুলিস কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি। এরপর মুখ্যমন্ত্রীর অফিসার অন স্পেশাল ডিউটি শঙ্খশুভ্র চক্রবর্তীর সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। এয়ারপোর্ট থানাকে ব্যবস্থা নিতে বলে চিঠি পাঠান শঙ্খশুভ্র চক্রবর্তী।
এরপর কিছুদিন চুপচাপ থাকে তোলাবাজরা। অভিযোগ, এই বছরের গোড়া থেকে ফের শুরু হয়েছে হেনস্থা ও হুমকি। অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়ের গ্রেফতারিতে কিছুটা সাহস পেয়েছেন স্বপন সিংহ রায়। তেরোই জুলাই বিধাননগরের পুলিস কমিশনার ও মেয়রকে অভিযোগ জানিয়েছেন তিনি।