অনুবাদের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ভাষার মেলবন্ধন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে

গ্লোবালাইজেশনের যুগে সাহিত্যকে পৃথিবীর নানা ভাষার মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য অনুবাদ ছাড়া দ্বিতীয় কোনও পন্থা নেই। যাদবপুর ইউনিভার্সিটির কম্পারেটিভ লিটারেচার ডিপার্টমেন্ট ও দ্য সেন্টার ফর ট্রান্সলেশন অফ ইন্ডিয়ান লিটারেচারস-এর উদ্যোগে শুরু হল এক অভিনব ট্রান্সলেশন ওয়র্কশপ। এলেন বিশ্বের নানা প্রান্তের সাহিত্যিকরা।

Updated By: Sep 2, 2013, 10:13 PM IST

গ্লোবালাইজেশনের যুগে সাহিত্যকে পৃথিবীর নানা ভাষার মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য অনুবাদ ছাড়া দ্বিতীয় কোনও পন্থা নেই। যাদবপুর ইউনিভার্সিটির কম্পারেটিভ লিটারেচার ডিপার্টমেন্ট ও দ্য সেন্টার ফর ট্রান্সলেশন অফ ইন্ডিয়ান লিটারেচারস-এর উদ্যোগে শুরু হল এক অভিনব ট্রান্সলেশন ওয়র্কশপ। এলেন বিশ্বের নানা প্রান্তের সাহিত্যিকরা।
যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্য সেন্টার ফর কম্পারেটিভ লিটারেচারের উদ্যোগে শুরু হল এক আন্তর্জাতিক মানের ট্রান্সলেশন ওয়র্কশপ- ইন্টারন্যাশনাল অটম ট্রান্সলেশন স্কুল। সাহিত্যের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে অনুবাদ সাহিত্য সম্পর্কে আগ্রহ তৈরি করার জন্য সুদূর অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও নেপাল থেকে এলেন সাহিত্যিক ও অনুবাদসাহিত্য বিশেষজ্ঞরা। এ ধরণের উদ্যোগ যে প্রকৃত অর্থেই অনুবাদ সাহিত্যে একটা নতুন মাত্রা যোগ করবে, জানালেন ব্রিটিশ সাহিত্যিক ড্যানিয়েল হান ও কেট গ্রিফিন
 
"আসলে অনুবাদের মাধ্যমে অনেক সময়েই আবেগ যায় হারিয়ে, তাই লেখক ও অনুবাদকের মধ্যে দীর্ঘ আলোচনা একান্ত প্রয়োজন," জানালেন অ্যান্ড্রু কোয়ান। তাঁর লেখা বই বাংলায় অনূদিত হচ্ছে এই ওয়ার্কশপে। এমনকী, নেপালি ভাষা,যা আপাতভাবে ব্রাত্য, এই ওয়র্কশপে সেই ভাষার সাহিত্যকেও সমান গুরুত্ব দিয়ে অনুবাদ করা হচ্ছে। এতেই খুশি নেপালি সাহিত্যিক সানু লামা। এ দেশের অনুবাদ সম্পর্কে সচেতনতা আর ভারত ব্রিটেন ও অস্ট্রেলিয়ার সাহিত্যের মধ্যে মেলবন্ধন গড়ে তোলাই মুখ্য উদ্দেশ্য। জানালেন আয়োজক অধ্যাপক সায়ন্তন দাশগুপ্ত।
 

.