জেসপ কাণ্ডের তদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য পেল CID, FIR খারিজের দাবিতে কোর্টে রুইয়া
জেসপ কাণ্ডের তদন্তে কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে সিআইডি। জানা গেছে, ২০১০ সাল থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে জেসপ কর্তৃপক্ষ দমদম থানায় ১৯০টি চুরির অভিযোগ দায়ের করে। কিন্তু দুহাজার চোদ্দ সালে চুরি সংক্রান্ত কোনও অভিযোগ করা হয়নি। তার পর থেকে এখনও পর্যন্ত আরও ২৯টি চুরির অভিযোগ দায়ের করা হলেও, কোনও ক্ষেত্রে FIR করেনি জেসপ কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্যেই জেসপের CEO অশোক আগরওয়াল এবং অন্য আধিকারিকদের জেরা করা হয়েছে। জেরায় জেসপ আধিকারিকদের দাবি, কারখানার অডিট ও সম্পত্তির পরিমাণ সংক্রান্ত কোনও নথি তাদের হেফাজতে ছিল না। এবিষয়ে তাঁরা কিছুই জানেন না। তাদের দাবি, যাবতীয় নথি কারখানার দফতরে রাখা থাকত।
ওয়েব ডেস্ক: জেসপ কাণ্ডের তদন্তে কিছু চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে সিআইডি। জানা গেছে, ২০১০ সাল থেকে ২০১৫ সালের মধ্যে জেসপ কর্তৃপক্ষ দমদম থানায় ১৯০টি চুরির অভিযোগ দায়ের করে। কিন্তু দুহাজার চোদ্দ সালে চুরি সংক্রান্ত কোনও অভিযোগ করা হয়নি। তার পর থেকে এখনও পর্যন্ত আরও ২৯টি চুরির অভিযোগ দায়ের করা হলেও, কোনও ক্ষেত্রে FIR করেনি জেসপ কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্যেই জেসপের CEO অশোক আগরওয়াল এবং অন্য আধিকারিকদের জেরা করা হয়েছে। জেরায় জেসপ আধিকারিকদের দাবি, কারখানার অডিট ও সম্পত্তির পরিমাণ সংক্রান্ত কোনও নথি তাদের হেফাজতে ছিল না। এবিষয়ে তাঁরা কিছুই জানেন না। তাদের দাবি, যাবতীয় নথি কারখানার দফতরে রাখা থাকত।
আরও পড়ুন- রাজ-শুভশ্রীর প্রেম নিয়া কী বলছেন মিমি
জেসপ কাণ্ডে FIR খারিজের দাবিতে এবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ পবন রুইয়া। জেসপে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় পবন রুইয়ার বিরুদ্ধে FIR করেছে পুলিস এবং দমকল। শিল্পপতির বিরুদ্ধে অন্তর্ঘাত এবং ষড়যন্ত্রের অভিযোগ আনা হয়েছে। আদালতে পাল্টা আবেদনে পবন রুইয়ার দাবি, তিনি জেসপের ডিরেক্টর নন। বোর্ড অফ ডিরেক্টরসে তাঁর নাম নেই। তাহলে কেন তাঁর বিরুদ্ধে FIR করা হয়েছে। সিআইডি হাজিরা এড়াতেই এই মরিয়া চেষ্টা রুইয়ার। আজও পবন রুইয়া ও তাঁর ভাইকে তলব করেছে সিআইডি। তবে সম্ভবত আজ সিআইডি দফতরে হাজিরা দেবেন না রুইয়া। সেক্ষেত্রে রুইয়াকে আরও দুবার তলব করতে পারে সিআইডি। তাতেও হাজিরা না দিলে পবন রুইয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হবে।
আরও পড়ুন- সলমনের বডিগার্ড গ্রেফতার