২৪ ঘণ্টার খবরের জেরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট থেকে সরিয়ে নেওয়া হল পর্নসাইটের লিঙ্ক
ফের বিতর্কে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ক্লিক করেই চলে যাওয়া যাচ্ছে পর্নোগ্রাফিক সাইটে। যাদবপুরের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে নেভিগেশন বারে অ্যাডমিশনের মধ্যেই রয়েছে রুলস অ্যান্ড রেগুলেশন বিভাগটি। সেখানে ক্লিক করলেই সেটি সরাসরি চলে যাচ্ছে একটি পর্নোগ্রাফিক সাইটে।
ওয়েব ডেস্ক: ২৪ ঘণ্টার খবরের জেরে যাদবপুর ওয়েবসাইট থেকে তুলে নেওয়া হল পর্নসাইটের লিঙ্ক। খবর সম্প্রচারিত হওয়ার এক ঘন্টা পর পর্নসাইটের লিঙ্ক তুলে নেয় কতৃপক্ষ।
ফের বিতর্কে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে ক্লিক করেই চলে যাওয়া যাচ্ছে পর্নোগ্রাফিক সাইটে। যাদবপুরের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে নেভিগেশন বারে অ্যাডমিশনের মধ্যেই রয়েছে রুলস অ্যান্ড রেগুলেশন বিভাগটি। সেখানে ক্লিক করলেই সেটি সরাসরি চলে যাচ্ছে একটি পর্নোগ্রাফিক সাইটে।
এই ওয়েবসাইটটির ভিতরেই লুকনো রয়েছে আরও অনেক পর্ন সাইটের লিঙ্ক। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দাবি হ্যাক করা হয়েছে সাইটটি।
এর আগে হোক কলরব আন্দোলন চলাকালীন হঠাৎই এক দিন সকালে সাইটটিতে দেখা যায় তৎকালীন উপাচার্য অভিজিৎ চক্রবর্তীর পেজে লেখা রয়েছে 'আই অ্যাম সরি।' পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে জানানো হয়, এই বয়ান অভিজিৎ চক্রবর্তীর নয়, হ্যাক হয়েছে সাইটটি। কিন্তু, প্রশ্ন উঠছে বারে বারে কেন যাদবপুরের সাইট হ্যাক হচ্ছে?
নির্দিষ্টভাবে দেখা গেছে এই সাইটটিতে আরও অনেক পর্ন সাইটের লিঙ্ক হাইড করে রাখা হয়েছে। সেখানেই তৈরি হচ্ছে সন্দেহ, সাইটটির রক্ষাণাবেক্ষণের দায়িত্ব আছেন যারা, সমস্যা কি তৈরি হচ্ছে সেখান থেকেই?
একবার হ্যাক হওয়ার পরেও কেন সচেতন হয়নি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ? এমনকি আজও ওই সাইটেই বিভিন্ন বিষয় আপডেট করা হয়েছে। আপডেট করার কাজ চলেছে কিছুক্ষণ আগে পর্যন্তও। প্রশ্ন উঠছে কীভাবে কর্তৃপক্ষের নজর এড়িয়ে গেল এতবড় বিষয়টি? এটা কি শুধুই চরম গাফিলতির নিদর্শন নাকি সরষের মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে ভূত? সন্দেহ দানা বাঁধছে তা নিয়েও।