আন্তর্জাতিক মোবাইল পাচারচক্রের মূল পাণ্ডা পুলিসের জালে
আন্তর্জাতিক মোবাইল ফোন পাচারচক্রের মূল পাণ্ডাকে গ্রেফতার করল পুলিস। গ্রেফতার হয়েছে তার সঙ্গে থাকা আরও একজন। গতকাল সল্টলেক থেকে দুজনকে গ্রেফতার করে বিধাননগর পুলিস। গত নয়ই জুলাই এই চক্রের আরও তিনজনকে ধরেছিল পুলিস। বিশেষ সূত্রে খবর পেয়ে নয়ই জুলাই ভিআইপি রোড থেকে তিনজনকে গ্রেফতার করে বিধাননগর পুলিস। ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছিল আটাত্তরটি স্মার্টফোন ও ট্যাব। জানা গিয়েছিল ধৃতেরা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মোবাইল ফোন, ট্যাব চুরি করে পাচার করত বাংলাদেশ ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে।
ব্যুরো: আন্তর্জাতিক মোবাইল ফোন পাচারচক্রের মূল পাণ্ডাকে গ্রেফতার করল পুলিস। গ্রেফতার হয়েছে তার সঙ্গে থাকা আরও একজন। গতকাল সল্টলেক থেকে দুজনকে গ্রেফতার করে বিধাননগর পুলিস। গত নয়ই জুলাই এই চক্রের আরও তিনজনকে ধরেছিল পুলিস। বিশেষ সূত্রে খবর পেয়ে নয়ই জুলাই ভিআইপি রোড থেকে তিনজনকে গ্রেফতার করে বিধাননগর পুলিস। ধৃতদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছিল আটাত্তরটি স্মার্টফোন ও ট্যাব। জানা গিয়েছিল ধৃতেরা দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মোবাইল ফোন, ট্যাব চুরি করে পাচার করত বাংলাদেশ ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে।
এক সপ্তাহের মধ্যেই এই মোবাইল পাচারচক্রের সঙ্গে জড়িত আরও দুজনকে গ্রেফতার করল পুলিস। সোমবার সল্টলেক থেকে গ্রেফতার হয় মালদহের ইংরেজবাজারের বাসিন্দা দেবাশিস কেশরি এবং ঝড়খণ্ডের বাসিন্দা টমাস। দেবাশিস কেশরি মোবাইলপাচার চক্রের মূল পাণ্ডা বলে জানতে পেরেছে পুলিস। সোমবারই বিধাননগরের গোয়েন্দাদের কাছে আসেন ইন্দোর পুলিসের একটি দল। মোবাইল পাচারচক্র নিয়েই আলোচনা হয় দুপক্ষের আধিকারিকদের।
খোয়া যাওয়া আরও তিন হাজার মোবাইল ফোনের তালিকা বিধাননগরের গোয়েন্দাদের হাতে তুলে দিয়েছেন তাঁরা। ধৃতদের জেরা করে এই চক্রের সঙ্গে জড়িতদের সম্পর্কে আরও তথ্য হাতে আসবে বলে মনে করছে পুলিস। খাগড়াগড়কাণ্ডের পর রাজ্যে আন্তর্জাতিক জঙ্গিদের বাড়বাড়ন্তের বিষয়টি যথেষ্টই উদ্বেগে রেখেছে কেন্দ্র ও রাজ্যের গোয়েন্দাদের। আন্তর্জাতিক মোবাইল পাচারচক্রেও এবার রাজ্যের নাম জড়ানোর ঘটনা রাজ্যের গোয়েন্দাদের কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে।