হুড়মুড়িয়ে আছড়ে পড়ল মেট্রোর লিফট, কোমরে চোট মদন মিত্রের
লিফট বিভ্রাটে মদন মিত্র। শ্যামবাজারে মেট্রো রেলের অফিসে লিফটে আটকে পড়েন তিনি। এরপরেই হুড়মুড়িয়ে নীচে আছড়ে পড়ে লিফট। গেট ভেঙে তাঁকে উদ্ধার করা হয়। কেন লিফটম্যান ছিলেন না? প্রশ্ন মদন মিত্রের। মেট্রো কর্তৃপক্ষের পাল্টা দাবি, ওই লিফট পণ্য নেওয়ার জন্য। কেন তাতে মদনকে তোলা হল, তা তদন্ত করে দেখা হবে।
ওয়েব ডেস্ক: লিফট বিভ্রাটে মদন মিত্র। শ্যামবাজারে মেট্রো রেলের অফিসে লিফটে আটকে পড়েন তিনি। এরপরেই হুড়মুড়িয়ে নীচে আছড়ে পড়ে লিফট। গেট ভেঙে তাঁকে উদ্ধার করা হয়। কেন লিফটম্যান ছিলেন না? প্রশ্ন মদন মিত্রের। মেট্রো কর্তৃপক্ষের পাল্টা দাবি, ওই লিফট পণ্য নেওয়ার জন্য। কেন তাতে মদনকে তোলা হল, তা তদন্ত করে দেখা হবে।
শ্যামবাজারে মেট্রো রেলের অফিস। মঙ্গলবার সেখানেই গিয়েছিলেন মদন মিত্র। ওঠেন লিফটে। তারপরই মারাত্মক বিপত্তি। আচমকা থমকে যায় লিফট। ভিতরেই আটকে পড়েন মদন মিত্র। বন্ধ লিফটে তাঁর শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। লিফটের কোনও কর্মী ছিলেন না। উদ্ধারে হাত লাগান মেট্রোর কর্মীরাই। সেখানেও বিপদ। হুড়মুড়িয়ে একতলায় আছড়ে পড়ে লিফট। বহু চেষ্টার পর লিফটের কোলাপসিবল গেট ভেঙে উদ্ধার করা হয় মদন মিত্রকে। ক্ষুব্ধ মদন মিত্র মেট্রো অফিসের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। তবে মদন মিত্রের অভিযোগ উড়িয়ে পাল্টা যুক্তি দিয়েছে মেট্রো।
মদন বনাম মেট্রো
৬ তলায় লিফটে আটকে পড়েন, অভিযোগ মদন মিত্রের। মেট্রোর পাল্টা দাবি, শ্যামবাজারের অফিসটি ৪ তলা। ২ আর ৩ তলার মধ্যে আটকে যায় লিফট।
মদনের দাবি, ঘণ্টাখানেক ধরে চলে হয়রানি। মেট্রোর দাবি, ১২ মিনিটের মধ্যে মদনকে উদ্ধার করা হয়।
কোমরে চোট নিয়ে কামারহাটির সাগর দত্ত হাসপাতালে ভর্তি মদন মিত্র। অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছেন তিনি। কিন্তু লিফটের দড়ি ছিঁড়ে পড়ে অনেক বড় বিপত্তি হতে পারত। তা সত্ত্বেও, ওই লিফটে কেন উঠলেন মদন, তা জানতেই ব্যস্ত মেট্রো। রোজ যাঁরা মেট্রো দফতরে ওই লিফট ব্যবহার করেন, তাদের নিরাপত্তার হাল তবে কী?