অভিযান হলে আলোচনা নয়

যৌথ অভিযান বন্ধ করার দাবিতে এবার মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে পাঠানো ফ্যাক্সবার্তায় কড়া হুঁশিয়ারি দিল মাওবাদীরা। এই প্রথম মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে ফ্যাক্স বার্তা পাঠাল মাওবাদীরা। সেই বার্তায় মাওবাদী নেতা আকাশ বলেছেন, শান্তি প্রক্রিয়া ও যৌথ বাহিনীর অভিযান একসঙ্গে চলতে পারে না। এর আগে মুখ্যমন্ত্রী একাধিকবার হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, মাওবাদীরা হিংসা ছেড়ে আলোচনার টেবিলে না এলে সরকার কড়া ব্যবস্থা নেবে।

Updated By: Sep 29, 2011, 09:09 PM IST

যৌথ অভিযান বন্ধ করার দাবিতে এবার মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে পাঠানো ফ্যাক্সবার্তায় কড়া হুঁশিয়ারি দিল মাওবাদীরা। এই প্রথম মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে ফ্যাক্স বার্তা পাঠাল মাওবাদীরা। সেই বার্তায় মাওবাদী নেতা আকাশ বলেছেন, শান্তি প্রক্রিয়া ও যৌথ বাহিনীর অভিযান একসঙ্গে চলতে পারে না। এর আগে মুখ্যমন্ত্রী একাধিকবার হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, মাওবাদীরা হিংসা ছেড়ে আলোচনার টেবিলে না এলে সরকার কড়া ব্যবস্থা নেবে। এবার সরকারকে কার্যত পাল্টা হুঁশিয়ারি দিল মাওবাদীরা। সেইসঙ্গে এতদিন যে মধ্যস্থতাকারীরা সরকারের সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছিলেন, তাদের ভূমিকাও  মাওবাদীদের এই ফ্যাক্সের পর কার্যত অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়ল। সরাসরি সরকারকে ফ্যাক্স বার্তা পাঠিয়ে মাওবাদীরা বুঝিয়ে দিল, মধ্যস্থতাকারীদের বক্তব্যের সঙ্গে তাঁদের মতের বিস্তর ফারাক রয়েছে। যদিও বৃহস্পতি বার দুপুরে মহাকরণে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পরে সুজাত ভদ্র জানান, মাওবাদীদের সঙ্গে শান্তি প্রক্রিয়ার রাস্তা থেকে সরছে না রাজ্য সরকার।তবে শান্তিপ্রক্রিয়া চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেও সরকার যে ক্রমেই কড়া হচ্ছে , ধীরে ধীরে স্পষ্ট হচ্ছে তাও। ইতিমধ্যেই জঙ্গলমহলে যৌথবাহিনীর সংখ্যা এবং অভিযান বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাজ্য। সম্প্রতি কেন্দ্র দশ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী ফেরত চাইলেও, তা ফেরত না নিতে রাজ্য অনুরোধ জানিয়েছে । বরং আরও বেশি পরিমাণে বাহিনী চেয়েছে। পাশপাশি বৃহস্পতিবার ঝাড়গ্রামে নারী ইজ্জত বাঁচাও কমিটির সাংগঠনিক সম্মেলনেও

.