নেতাজির মৃত্যু নিয়ে সন্দিহান ছিল তত্কালীন কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক
রাজ্য সরকার নেতাজির গোপন ফাইল প্রকাশ্যে আনছে। কিন্তু এই ফাইল কতখানি নেতাজির মৃত্যু রহস্য ভেদ করতে সাহায্য করবে, তা জানার জন্য অপেক্ষায় দেশবাসী।

ওয়েব ডেস্ক: রাজ্য সরকার নেতাজির গোপন ফাইল প্রকাশ্যে আনছে। কিন্তু এই ফাইল কতখানি নেতাজির মৃত্যু রহস্য ভেদ করতে সাহায্য করবে, তা জানার জন্য অপেক্ষায় দেশবাসী।
১৯৪৮-৪৯, ব্রিটিশ ও আমেরিকা গোয়েন্দারা মনে করেছিলেন সুভাষচন্দ্র বসু জীবিত রয়েছেন এবং তাঁরই প্ররোচনায় কমিউনিস্টরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে দক্ষিণ এশিয়ায়। গোপন ফাইলে এমনই তথ্য রয়েছে, অনুমান করছেন বিশেষজ্ঞরা। ১৯৪৫ তাইহোকুর বিমান দুর্ঘটনায় নেতাজির মৃত্যুর খবরের যে বিতর্ক দীর্ঘদিন চলে আসছে এই ফাইলগুলি কিছুটা আশার আলো দেখাবে বলে মনে করা হচ্ছে।
১৯৪৮ নেতাজির ভাইপো অমিয় নাথ বোসকে লেখা কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রক দফতরে চিঠিতে একই কথা লেখা রয়েছে, সূত্রের খবর।
কেন্দ্রীয় তথ্য সম্প্রচার মন্ত্রক থেকে ওহো হিরন কউনের লেখা চিঠি থেকে জানা যায়, "আমি দুঃখিত, নেতাজির সম্পর্কিত কোনও দুর্ঘটনার খবর খুঁজে পাইনি, যা চিনের একটি সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছিল। আমার বিশ্বাস তিনি এখনও বেঁচে আছেন।"
১৯৩৭-৪৭ পর্যন্ত ৬৫ টি গোপন ফাইল প্রকাশ করা হবে ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নবান্নে আনুষ্ঠানিকভাবে আরও জানান, কলকাতা গোয়েন্দা পুলিসের কাছে রয়েছে ৫৫ টি ফাইল। রাজ্য পুলিশের কাছে ৯টি ও একটি অন্য জায়গা থেকে সংগৃহীত হয়েছে।