পোড় খাওয়া পলিটিসিয়ানদের জনসংযোগের অন্যতম বড়দিন দোল
দোল। জনসংযোগের অন্যতম বড়দিন। পোড় খাওয়া পলিটিসিয়ানরা মানুষের পাশে থাকাকেই রাজনীতিকের ধর্ম বলে মানেন। তাই দোলের দিনটা কোনওভাবেই মিস করতে চান না তাঁরা। রং মেখে আর মাখিয়ে যত সহজে অন্যের মন পাওয়া যায়, তা কী আর চট করে অন্য কিছুতে হয়!
ওয়েব ডেস্ক: দোল। জনসংযোগের অন্যতম বড়দিন। পোড় খাওয়া পলিটিসিয়ানরা মানুষের পাশে থাকাকেই রাজনীতিকের ধর্ম বলে মানেন। তাই দোলের দিনটা কোনওভাবেই মিস করতে চান না তাঁরা। রং মেখে আর মাখিয়ে যত সহজে অন্যের মন পাওয়া যায়, তা কী আর চট করে অন্য কিছুতে হয়!
কথায় বলে ১০ চক্রে ভগবান ভূত। আর রাজনীতির পাকেচক্রে পড়ে নেতাদের কত কিছুই না করতে হয়! যৌবনে ভাল বক্সার ছিলেন। বিদ্যুত্মন্ত্রীর সেই স্পোর্টসম্যান স্পিরিট দেখা গেল রং খেলাতেও। গাইলেন,বাজালেন, এমনকি নাচলেন পর্যন্ত! রঙে মেতে ছিলেন আরেক শোভনও। মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়। রঙ মেখে একেবারে ভূত। দমকলমন্ত্রীর যা অবস্থা, পরিষ্কার করতে বোধহয় দমকলকেই ডাকতে হবে। রসিকতা শুনে স্মৃতিতে ফিরলেন মেয়র।
বসন্ত অন্তরমুখী মনকেও বাইরে বের করে আনে। গৃহবাসীর জন্য দরজা খুলে দেয়। রাজনীতিকরাই এমন দিনে ঘরে বসে থাকবেন তা কি হয়! বীজপুরে নিজের পাড়ায় প্রতিবেশী আর দলীয় কর্মীদের সঙ্গে আবির খেললেন মুকুল রায়। মন্ত্রী গৌতম দেবকেও দেখা গেল অন্য মেজাজে। নিজের বাড়িতে ছোটদের কপালে আবিরের টিপ দিলেন সিপিএম নেতা সুজন চক্রবর্তী। আবির দেওয়া শেষে মিষ্টিমুখ। দোলে কেমন লাগছে? প্রশ্ন শুনেই এক্কেবারে রাজনীতিকের জবাব।