অগ্নিমূল্য সবজির তাপে, ভর্তি ব্যাগে বাজার করে ফেরার বাঙালির সংখ্যা নিম্নগামী
ব্যাগ ভর্তি বাজার করে বাড়িতে ফেরা এখন মধ্যবিত্তের জীবনে স্বপ্ন। সবজি হোক বা মাছ সব কিছুরই দাম আকাশ ছোঁয়া। রোজ সকালে বাজারে গিয়ে চওড়া হচ্ছে মধ্যবিত্তের কপালের ভাঁজ। হাতের বাইরে চলে গিয়েছে বেগুন লাউয়ের মতো সাধারণ সবজিও।
ব্যাগ ভর্তি বাজার করে বাড়িতে ফেরা এখন মধ্যবিত্তের জীবনে স্বপ্ন। সবজি হোক বা মাছ সব কিছুরই দাম আকাশ ছোঁয়া। রোজ সকালে বাজারে গিয়ে চওড়া হচ্ছে মধ্যবিত্তের কপালের ভাঁজ। হাতের বাইরে চলে গিয়েছে বেগুন লাউয়ের মতো সাধারণ সবজিও।
পুজো মিটে গেলেও কমেনি সবজির দাম। আগুন দামে বিক্রি হচ্ছে উচ্ছে, বেগুন, পটল, লাউ।
পুজোর সময় এক কেজি পটলের দাম ছিল ৩০ টাকা। এখন তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০ থেকে ৪৫ টাকা।
পিস প্রতি লাউ বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়। সবজির দাম বেড়েছে পাইকারি বাজারেও। ফলে রীতিমতো সমস্যায় খুচরো বিক্রেতারা।
সোমবার সকালে বাজারে দেখাই মেলেনি বেগুনের।
শুধু বেগুনই নয় উচ্ছে, মূলোরও কেজি প্রতি দাম ৪০ টাকা!
তবে এর মধ্যেও সামান্য হলেও মধ্যবিত্তকে একটু স্বস্তি দিয়েছে মাছের বাজার। গত সপ্তাহ থেকে সব মাছের দাম সামান্য কমেছে।
পুজোর সময় রুই মাছের দাম ছিল ২৫০ টাকা কেজি। তা কমে হয়েছে ২২০টাকা।
সাড়ে ৪৫০ টাকা কেজি থেকে কমে ভেটকি মাছের দাম দাঁড়িয়েছে সাড়ে ৩০০ টাকা। দাম কমেছে পাবদা মাছেরও।
ব্যাগ ভরে বাজার করা এখন মধ্যবিত্তের কাছে অতীত। বরং জিনিসের দাম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাজার রসিকদের চেনা ভিড়ও হারিয়ে যাচ্ছে বাজার থেকে।