মুখ বুঝে সহ্য করে যেতেন নির্যাতন, এর মধ্যেই এল প্রেম
কাজে গেলেই ভয়ে কুঁকড়ে যেত শরীর। বাধা দিতে গেলেই ক্যামেরায় তোলা ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিত ধর্ষণকারীরা। সেই ভয়েই নিজের ওপর সব অত্যাচার মুখ বুজে সহ্য করে যেতেন নির্যাতিতা। এরমধ্যেই এল প্রেম। স্থানীয় এক যুবকের সঙ্গে তৈরি হল ভালোবাসার সম্পর্ক।
কলকাতা: কাজে গেলেই ভয়ে কুঁকড়ে যেত শরীর। বাধা দিতে গেলেই ক্যামেরায় তোলা ছবি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিত ধর্ষণকারীরা। সেই ভয়েই নিজের ওপর সব অত্যাচার মুখ বুজে সহ্য করে যেতেন নির্যাতিতা। এরমধ্যেই এল প্রেম। স্থানীয় এক যুবকের সঙ্গে তৈরি হল ভালোবাসার সম্পর্ক।
স্বামী নেই। পরিবার,পরিজন,কাকে বলবেন এই যন্ত্রনার কথা। তাই মুখ বুজেই সব সহ্য করছিলেন। এরমধ্যেই জীবনের মোড় ঘুরল। সামনে এল এক নতুন জীবনের স্বপ্ন। স্থানীয় এক যুবকের সঙ্গে তৈরি হল ভালোবাসার সম্পর্ক। বিয়েও হল।
জীবনটা যখন একটু একটু করে পাল্টাতে শুরু করেছে। একটা ছোট্ট সংসার, পাশে একটা ভালোবাসার মানুষ। তৈরি হচ্ছে টুকরো,টুকরো স্বপ্ন।সেখানেও থাবা বসাল ধর্ষণকারীদের দল। গণধর্ষণের ছবি ক্যামেরাবন্দি আছে, এই ভয় দেখিয়ে ফের শুরু হল গণধর্ষণ।কখনও ফাঁকা ট্রেনের কামরায়, কখনও গ্যারেজে। রোজ, লাগাতার।
আগে ছিল প্রাণে মারার হুমকি, তার সঙ্গে এবার যোগ হল মহিলার স্বামীকেও প্রাণে মারার হুমকি। বেঁচে থাকার একমাত্র অবলম্বনকে হারাতে চাননি মহিলা। তাই মুখ বুজেই সহ্য করে যাচ্ছিলেন অত্যাচার। নারকীয় অত্যাচার।