যৌন অক্ষমতার আশঙ্কা থেকেই সিরিয়াল মার্ডার করে শঙ্কর
কাস্টট্রেশন কমপ্লেক্স বা যৌন অক্ষমতার আশঙ্কার কারণেই কী হরিনাভি-গড়ফা হত্যাকান্ড? দেনা, অর্থসংকট বা পারিবারিক অশান্তি সবকিছু ছাপিয়ে এই মানসিক বিকৃতিকেই কারণ বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। আর এই বিকৃতি থেকেই শঙ্কর নিজের যৌনাঙ্গ কেটে তিলে তিলে নিজেকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছিল।
কলকাতা: কাস্টট্রেশন কমপ্লেক্স বা যৌন অক্ষমতার আশঙ্কার কারণেই কী হরিনাভি-গড়ফা হত্যাকান্ড? দেনা, অর্থসংকট বা পারিবারিক অশান্তি সবকিছু ছাপিয়ে এই মানসিক বিকৃতিকেই কারণ বলে মনে করছেন তদন্তকারীরা। আর এই বিকৃতি থেকেই শঙ্কর নিজের যৌনাঙ্গ কেটে তিলে তিলে নিজেকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছিল।
পরিচিত থেকে শুরু করে আত্মীয়স্বজন। সবাইকেই জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিস। তদন্তকারীদের ধারণা ছোট থেকে যৌন বিকারের শিকার ছিলেন শঙ্কর। ইদানিং শুরু হয়েছিল কাস্টস্ট্রেসন কমপ্লেক্স। অর্থাত্ নিজের যৌন ক্ষমতার ওপর আস্থা হারাতে শুরু করেছিলেন তিনি।
গত বৃহস্পতিবার সকালে হরিনাভির ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার হয় এক মহিলা ও তাঁর ছেলের দেহ। জানা যায়, মৃতেরা পৌলমী ও অরিত্র কর্মকার। প্রমোটার শঙ্কর কর্মকারের স্ত্রী ও ছেলে। কিন্তু, ফ্ল্যাটে খোঁজ মেলেনি শঙ্করের। দুপুরে গড়ফার পূর্বাচলের একটি ফ্ল্যাটে উদ্ধার হয় শঙ্কর কর্মকারের দেহ। ওই ফ্ল্যাটেই পড়ে ছিল শঙ্করের প্রণয়ী রোহিনী চক্রবর্তী ও তাঁর মেয়ে ইয়াশির দেহ। দুই জায়গা থেকে উদ্ধার শঙ্কর কর্মকারের ছবি দেখে পুলিস সিদ্ধান্তে পৌঁছয় দুটি খুনের পিছনেই রয়েছেন তিনি।