শিক্ষায় নৈরাজ্য রুখতে রাজ্যকে নির্দেশিকার সুপারিশ মানবাধিকার কমিশনের
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য রুখতে রাজ্যকে নির্দেশিকা তৈরির সুপারিশ করল রাজ্য মানবাধিকার কমিশন। ২ মাসের মধ্যে নয়া নির্দেশিকা তৈরির সুপারিশ করা হয়েছে রাজ্যকে। নয়া নির্দেশিকার ফলে শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য কমবে বলেই আশা কমিশনের।
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য রুখতে রাজ্যকে নির্দেশিকা তৈরির সুপারিশ করল রাজ্য মানবাধিকার কমিশন। ২ মাসের মধ্যে নয়া নির্দেশিকা তৈরির সুপারিশ করা হয়েছে রাজ্যকে। নয়া নির্দেশিকার ফলে শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য কমবে বলেই আশা কমিশনের।
রায়গঞ্জ, মাজদিয়া, ইটাহার কিংবা কালীনগর কলেজ। সাম্প্রতিক অতীতে রাজ্যের একের পর এক কলেজে হিংসাত্মক সংঘর্ষ, অথবা অধ্যাপক নিগ্রহের ঘটনা ঘটেছে। নৈরাজ্যের কবলে পড়ে কলুষিত হয়েছে শিক্ষাঙ্গন।
তাই এবার শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য রুখতে উদ্যোগী হল রাজ্য মানবাধিকার কমিশন। প্রেসিডেন্সির ভাঙচুরের উদাহরণ টেনে কমিশন জানিয়েছে, শিক্ষাঙ্গনে পুলিস আইনানুগ ব্যবস্থা না নিতে পারায় এই নির্দেশিকা তৈরির প্রয়োজন রয়েছে। এই প্রসঙ্গে কমিশন পুলিসের ভূমিকারও কড়া সমালোচনা করেছে। রাজনৈতিক রঙ দেখেই পুলিস শাসক দলের সমর্থকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছে মানবাধিকার কমিশন।
শিক্ষাক্ষেত্রে বেআইনি কাজকর্ম বৃদ্ধি পাওয়ায় কমিশন উদ্বেগ প্রকাশ করেছে কমিশন। কমিশন মনে করে, নিরীহ ছাত্রছাত্রী এবং শিক্ষক শিক্ষিকাদের মানবাধিকার রক্ষায় রাজ্য সরকারের একটি নির্দেশিকা তৈরি করা উচিত। কমিশনের মতে, প্রেসিডেন্সির মতো ভাঙচুর চলতে থাকলে শিক্ষাঙ্গনের পরিস্থিতি আরও ঘোরালো হবে। তাই আগামী দু মাসের মধ্যেই এই নয়া নির্দেশিকা তৈরির ব্যাপারে রাজ্যকে উদ্যোগী হতে বলেছে কমিশন।