আদৌ কমল আলুর দাম? এবার সরেজমিনে দেখতে বাজারে ইবি
আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে এবার বাজারে ইবি-র হানা। বৃহস্পতিবার সাতসকালেই ল্যান্ডসডাউন বাজারে হাজির ইবি আধিকারিকরা।
নিজস্ব প্রতিবেদন: আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে আনতে এবার বাজারে ইবি-র হানা। বৃহস্পতিবার সাতসকালেই ল্যান্ডসডাউন বাজারে হাজির ইবি আধিকারিকরা। সরেজমিনে বাজারমূল্য খতিয়ে দেখেন তাঁরা। কথা বলেন ক্রেতা, বিক্রেতা উভয়ের সঙ্গেই।
পাইকারি বাজারে আলুর দাম কেজি প্রতি ২২ টাকা রাখার আবেদন জানিয়েছিল নবান্ন। করোনা পরিস্থিতিতে সঙ্কটকালীন অবস্থায় রাজ্যজুড়ে আলুর বেআইনি কারবারি রুখতে ময়দানে নেমেছে ইবি। প্রয়োজনে আলু ‘সিজ’ অথবা অভিযুক্ত বিক্রেতার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপও করবে রাজ্য।
কলকাতার বাজারে জ্যোতি আলু বিক্রি হচ্ছে কেজি প্রতি ৩৪-৩৫ টাকা, চন্দ্রমুখী আলু বিক্রি হচ্ছে ৩৭-৩৮ টাকা কেজি দরে।
আলুর দাম হঠাত্ কেন এত বাড়ছে?
রাজ্যের কৃষি দফতর থেকে জানানো হয়েছে, বাংলা থেকে প্রতিদিন আলু অন্য রাজ্যে পাচার হচ্ছে। অসাধু কিছু ব্যবসায়ী আলু হিমঘরে মজুতও করেছেন। ফলে কৃত্রিম সঙ্কট তৈরি হচ্ছে।
আলুর দাম নিয়ন্ত্রণে মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং ময়দানে। ইতিমধ্যেই নবান্নে রাজ্য সরকারের একাধিক প্রতিনিধি ব্যবসায়ী সংগঠনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন। তাতে আলুর দাম কেজি প্রতি ২২ টাকা ধার্য করার আর্জি জানানো হয়। আলু ব্যবসায়ীদের সাত দিন সময় দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার সময় শেষ হচ্ছে। আজ পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে বাজারে ইবি আধিকারিকরা।