Vegetable Price Rise: রিপোর্ট দিয়ে দায় সেরেছে টাস্কফোর্স, এখনও মহার্ঘ কাঁচালঙ্কা-টোম্যাটো
একটির উৎপাদন রাজ্যেই পর্যাপ্ত। সেটি কাঁচালঙ্কা। দ্বিতীয়টি রাজ্যে প্রায় হয়না বললেই চলে। সেটি হল টম্যাটো। এই দুইয়ের দাম এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে। কলকাতার বাজারে দামের তারতম্যও বলে দিচ্ছে, টাস্কফোর্সের অভিযানে মধ্যবিত্ত ক্রেতার তেমন লাভ হয়নি।
অয়ন ঘোষাল: টানা ২১ দিনের বাজার অভিযানের পর স্বরাষ্ট্র সচিবকে রিপোর্ট দিয়েই দায় সেরেছে এনফোর্সমেন্ট ব্রাঞ্চের টাস্কফোর্স। বাজারে এখনও মহার্ঘ কাঁচালঙ্কা এবং টম্যাটো। ৪৫ দিনেও কমানো যায়নি দাম।
একটির উৎপাদন রাজ্যেই পর্যাপ্ত। সেটি কাঁচালঙ্কা। দ্বিতীয়টি রাজ্যে প্রায় হয়না বললেই চলে। সেটি হল টম্যাটো। এই দুইয়ের দাম এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে। কলকাতার বাজারে দামের তারতম্যও বলে দিচ্ছে, টাস্কফোর্সের অভিযানে মধ্যবিত্ত ক্রেতার তেমন লাভ হয়নি।
আরও পড়ুন: Dengue: আক্রান্তের সংখ্যা হাজারেরও বেশি! কলকাতায় ডেঙ্গিতে মৃত্যু শিশুর
গড়িয়াহাট বাজারে মঙ্গলবার কাঁচালঙ্কা ১০০ থেকে বেড়ে ১২০ টাকা। বিক্রেতার নাম মদন মোহন ঘোষ। ঠিক ১ মাস আগে জি ২৪ ঘণ্টার প্রতিনিধির প্রশ্নে কাঁচালঙ্কার দাম বাড়া নিয়ে মদন বাবুর যুক্তি ছিল, দেরিতে এসেছে বর্ষা। শুকিয়ে নষ্ট হয়ে গিয়েছে ফলন। তাই দাম চড়া।
আজ সকালে মদন বাবুর নতুন যুক্তি, অতিরিক্ত বৃষ্টিতে পচে গিয়েছে লঙ্কা গাছের গোড়া। তাই দাম বাড়ল। পাল্টা প্রশ্ন করা হয় দক্ষিণবঙ্গে তো এবার বৃষ্টির ঘাটতি ৩৮ শতাংশ। তাহলে অতিবৃষ্টি হল কখন? গাছের গোড়াই বা পচে গেল কিভাবে? যদিও এই প্রশ্নে ভাষা হারালেন মদন মোহন।
একই রহস্য টোম্যাটোর দামে। একই বাজার গড়িয়াহাটের তিন দোকানে টোম্যাটোর তিন রকম দাম। যেমন, একজন বিক্রেতা তিনি টম্যাটো বিক্রি করছেন ১৩০ টাকায়। তিনি কোলে মার্কেট থেকে টম্যাটো কিনেছেন ১২০ টাকায়। লাভ রেখেছেন ১০ টাকা। ঠিক পাসের দোকানে অন্য এক বিক্রেতা টম্যাটো বিক্রি করছেন ১৫০ টাকায়। তিনিও কোলে মার্কেট থেকে টম্যাটো কিনেছেন ১২০ টাকাতেই। আর এখানে উঠছে প্রশ্ন। কেন এতদিন পরেও কমানো গেলনা দাম?