গোটা বিশ্বের সঙ্গে কলকাতাতেও পালিত হল `অ্যাজমা দিবস`
গোটা বিশ্বে পালিত হল `অ্যাজমা দিবস`। রোগ সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে সারা বিশ্বের সঙ্গে মঙ্গলবার পথে নামল কলকাতাও। মানুষকে সচেতন করতে এদিন শহরের পথে নামেন স্কুলপড়ুয়া থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিত্সক। পরিসংখ্যান বলছে, ২০০৯ সালে সারা বিশ্বে প্রায় আড়াই লক্ষ মানু্ষের প্রাণ কেড়েছে অ্যাজমা।
গোটা বিশ্বে পালিত হল `অ্যাজমা দিবস`। রোগ সম্পর্কে সাধারণ মানুষকে সচেতন করতে সারা বিশ্বের সঙ্গে মঙ্গলবার পথে নামল কলকাতাও। মানুষকে সচেতন করতে এদিন শহরের পথে নামেন স্কুলপড়ুয়া থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিত্সক। পরিসংখ্যান বলছে, ২০০৯ সালে সারা বিশ্বে প্রায় আড়াই লক্ষ মানু্ষের প্রাণ কেড়েছে অ্যাজমা।
পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০১০-এ অ্যাজমায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩০ কোটি মানুষ। সংখ্যাটা প্রতি বছরই বাড়ছে। অ্যাজমা থাবা বসিয়েছে শিশুদের ওপরও। ২০১১ সালের গ্লোবাল অ্যাজমা রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রায় ২৪ কোটি শিশু এই রোগে আক্রান্ত। ভারতেও আক্রান্তের সংখ্যাটা নেহাত কম নয়। তথ্য বলছে, সংখ্যাটা ২ কোটি ৪ লক্ষেরও বেশি। ভারতে প্রতি ১২টি শিশুর মধ্যে একজন অ্যাজমায় আক্রান্ত।
বিশেষজ্ঞ চিকিত্সকদের মতে, অ্যাসমার অন্যতম কারণ বাতাসে দূষণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়া। রাতে কাশি, দমবন্ধ ভাব, নিঃশ্বাসে কষ্ট, বুকে চাপ অনুভব করা। চিকিত্সকরা বলছেন, এই ধরনের সমস্যা দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।