মহাকরণের সংস্কাকের ভার অস্ট্রেলিয়ার সংস্থাকে
মহাকরণের সংস্কারে এবার অস্ট্রেলিয়ার একটি সংস্থার সাহায্য নিতে চলেছে রাজ্য সরকার। মহাকরণের কোথায় কী রয়েছে, তার নথিভুক্তিকরণে সাহায্য করবে অস হেরিটেজ নামে সংস্থাটি। শুক্রবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে হয়ে গেল তারই একটি ওয়ার্কশপ।
কলকাতা: মহাকরণের সংস্কারে এবার অস্ট্রেলিয়ার একটি সংস্থার সাহায্য নিতে চলেছে রাজ্য সরকার। মহাকরণের কোথায় কী রয়েছে, তার নথিভুক্তিকরণে সাহায্য করবে অস হেরিটেজ নামে সংস্থাটি। শুক্রবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে হয়ে গেল তারই একটি ওয়ার্কশপ।
ঐতিহ্য আর আধুনিকতার মিশেলের ঝাঁ চকচকে চেহারা পেতে অপেক্ষা আরও বেশ কয়েকদিনের। তার আগে পেরোতে হবে সংস্কারের দীর্ঘ পথ। মহাকরণের সংস্কার হবে মূলত তিনটি ধাপে। নথিভুক্তিকরণ, সয়েল টেস্টিং এবং নির্মাণ। আপাতত শুরু হয়েছে প্রথম ধাপের কাজ।
মহাকরণের প্রতিটি দেওয়াল, থাম, অলিন্দ, সিলিং, দরজা, মেঝে কী দিয়ে তৈরি তা নথিভুক্ত করে রাখছেন যাদবপুর ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞরা। এই কাজে যুক্ত রয়েছে পূর্ত দফতরও। নথিভুক্তিকরণে নেওয়া হয়েছে ইনটাক নামে একটি সংস্থার সাহায্য। যোগাযোগ করা হয়েছে অস্ট্রেলিয়া হেরিটেজ সংস্থার সঙ্গেও। অত্যাধুনিক পদ্ধতিতে কীভাবে নথিভুক্তিকরণ হবে, শুক্রবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে হয়ে গেল তারই একটি ওয়ার্কশপ। কিন্তু, নথিভুক্তি করণে অস্ট্রেলীয় সংস্থার সাহায্য প্রয়োজন হচ্ছে কেন? চার মাস পেরিয়েছে নথিভুক্তিকরণের কাজ। কবে শেষ হবে দুশো আটত্রিশ বছরের পুরনো ইমারতের সংস্কার?