সাইক্লোন কোমেনের সাকিন-ঠিকানা, একনজর
অসময়ের সাইক্লোন কোমেন। কেন এমন নামকরণ? কীভাবে উত্পত্তি? কতটা তার তীব্রতা। একঝলক দেখে নেব ঘূর্ণীঝড়ের সাকিন-ঠিকানা। কোমেন। ঘোর বর্ষায় তৈরি হওয়া সাইক্লোন। উত্পত্তিতে অভিনব। অভিনব এর যাত্রাপথ। কেন? সেই বিশ্লেষণের আগে চোখ রাখা যাক সাইক্লোনের সাকিন ঠিকানায়।
ব্যুরো: অসময়ের সাইক্লোন কোমেন। কেন এমন নামকরণ? কীভাবে উত্পত্তি? কতটা তার তীব্রতা। একঝলক দেখে নেব ঘূর্ণীঝড়ের সাকিন-ঠিকানা। কোমেন। ঘোর বর্ষায় তৈরি হওয়া সাইক্লোন। উত্পত্তিতে অভিনব। অভিনব এর যাত্রাপথ। কেন? সেই বিশ্লেষণের আগে চোখ রাখা যাক সাইক্লোনের সাকিন ঠিকানায়।
সাইক্লোন কোমেনের নামকরণ করেছে থাইল্যান্ড। ডাচ শব্দ কোমেনকে বাংলা করলে অর্থ দাঁড়ায় ধেয়ে আসা। ইংরেজিতে বলা চলে Come to অথবা Flying into।
সাধারণ বঙ্গোপসাগরে তৈরি যে কোনও ঘূর্ণীঝড় পশ্চিমবঙ্গ উপকূল থেকে বাংলাদেশে প্রবেশ করে। এবার সম্পূর্ণ বিপরীত পথ নিয়েছে কোমেন। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, বৈজ্ঞানিক কারণেই কোমেনের এমন অদ্ভূত আচরণ।
প্রথমে উত্তরপূর্ব বঙ্গোপসাগরে তৈরি হয় একটি ঘূর্ণাবর্ত। তার ঠিক সমান্তরালে রাজস্থানে তৈরি হয় একটি নিম্নচাপ। আবহাওয়া বিজ্ঞানে একে বলে ডিপ্রেশন কাপলিং।
পারস্পরিক টানে প্রায় এক সপ্তাহ একই জায়গায় স্থির ছিল দুটি নিম্নচাপ।এই সময় বঙ্গোপসাগরের ঘূর্ণাবর্তটি ক্রমশ শক্তি বাড়িয়ে অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়।
বুধবার সকালে সেটি সাইক্লোনের রূপ নিয়ে সরতে শুরু করেছে।
অন্যদিকে রাজস্থানের নিম্নচাপটিরও ক্রমশ শক্তিক্ষয় হচ্ছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ডিপ্রেশন কাপলিংয়ের প্রভাবেই অসময়ে তৈরি হয়েছে সাইক্লোন কোমেন।