বিয়ে বাঁচাতে এগুলো অবশ্যই করুন!
ইদানিং বিয়েতে বিচ্ছেদের হার বেড়েই চলেছে। বিয়ের বছর ঘুরতে না ঘুরতেই আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন দুজনে। এর পিছনে একদিকে যেমন রয়েছে পারিপার্শ্বিক বা পারিবারিক অত্যাচারের ইতিবৃত্ত। তেমনই স্বামী-স্ত্রী দুজনের মধ্যে পারস্পারিক বোঝাপড়ার অভাব, ইগো সমস্যা, ছোট ছোট স্বার্থত্যাগে অনীহাও বড় কারণ হয়ে দেখা দিয়েছে। 'হানিমুন' পর্ব যত ফিকে হয়, ততই যেন পারস্পারিক তিক্ততা বাড়তে থাকে। তবে সামান্য কটা জিনিস একটু মেনে চললে বিয়েটা বোঝা না হয়ে আনন্দের হতে পারে।
ওয়েব ডেস্ক : ইদানিং বিয়েতে বিচ্ছেদের হার বেড়েই চলেছে। বিয়ের বছর ঘুরতে না ঘুরতেই আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন দুজনে। এর পিছনে একদিকে যেমন রয়েছে পারিপার্শ্বিক বা পারিবারিক অত্যাচারের ইতিবৃত্ত। তেমনই স্বামী-স্ত্রী দুজনের মধ্যে পারস্পারিক বোঝাপড়ার অভাব, ইগো সমস্যা, ছোট ছোট স্বার্থত্যাগে অনীহাও বড় কারণ হয়ে দেখা দিয়েছে। 'হানিমুন' পর্ব যত ফিকে হয়, ততই যেন পারস্পারিক তিক্ততা বাড়তে থাকে। তবে সামান্য কটা জিনিস একটু মেনে চললে বিয়েটা বোঝা না হয়ে আনন্দের হতে পারে।
১) দুজনের মধ্যে যতই মনমালিন্য আসুক, আগেই বিচ্ছেদের পথে না হেঁটে ঠান্ডা মাথায় দুজনে একজায়গায় বসে আলোচনা করুন। ছোটখাট ইস্যুকে ইগোতে নেবেন না।
২) নিজেদের মধ্যে সুন্দর সময়ের স্মৃতিগুলো শেয়ার করুন। কার ভুল সেটা বিচার করার আগে নিজেই আগেভাগে 'সরি' বলুন।
৩) বাড়ির বড়দের সঙ্গে কথা বলুন। আলোচনা করুন।
৪) নিজেদের সঙ্গে সময় কাটাতে কোথাও গিয়ে ঘুরে আসুন। বা একে অপরের থেকে সাময়িক বিচ্ছেদ নিয়ে একা ঘুরে আসুন কোথাও। কথাতেই আছে, 'মিসিংনেস ইজ দ্য সুইটেস্ট পার্ট অফ আ রিলেশন।'
৫) সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, সন্তান থাকলে তার মুখের দিকে তাকিয়ে নিজেদের মান-অভিমান ভুলে যান। নিজের সন্তানকে অর্ধেক আকাশ নয়, একটা গোটা আকাশ উপহার দিন।