জনমত সমীক্ষায় অশনি সংকতে, তাই সমীক্ষা নিষিদ্ধ করার পক্ষে সওয়াল কংগ্রেসের
ওপিনিয়ন পোলে জুজু দেখছে কংগ্রেস। প্রাক নির্বাচনী জনমত সমীক্ষা নিষিদ্ধ করার পক্ষেই সওয়াল করল দল। ওপিনিয়ন পোল নিষিদ্ধ করতে কংগ্রেস ইতিমধ্যেই কমিশনের কাছে চিঠিও দিয়েছে। কংগ্রেসের অবস্থান সামনে আসতেই সমালোচনার ঝড় উঠেছে জাতীয় রাজনীতিতে।
ওপিনিয়ন পোলে জুজু দেখছে কংগ্রেস। প্রাক নির্বাচনী জনমত সমীক্ষা নিষিদ্ধ করার পক্ষেই সওয়াল করল দল। ওপিনিয়ন পোল নিষিদ্ধ করতে কংগ্রেস ইতিমধ্যেই কমিশনের কাছে চিঠিও দিয়েছে। কংগ্রেসের অবস্থান সামনে আসতেই সমালোচনার ঝড় উঠেছে জাতীয় রাজনীতিতে।
প্রাক-নির্বাচনী জনমত সমীক্ষা কি নিষিদ্ধ করা উচিত? পাঁচ রাজ্যে বিধানসভা ভোটের আগে এই প্রশ্ন ঘিরে উত্তাল জাতীয় রাজনীতি। ভোটের সময় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে জনমত সমীক্ষা নিষিদ্ধ করার আর্জি জানিয়ে কেন্দ্রকে প্রস্তাব দিয়েছিল জাতীয় নির্বাচন কমিশন। কিন্তু, তড়িঘড়ি এই প্রস্তাবে মত দেয়নি কেন্দ্র। বদলে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলির সঙ্গে আলোচনার পরামর্শ দেওয়া হয়। এরপরই, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলগুলির মত জানতে চেয়ে চিঠি দেয় নির্বাচন কমিশন। চিঠির উত্তরে জনমত সমীক্ষা নিষিদ্ধ করার পক্ষে সওয়াল করেছে কংগ্রস।
কংগ্রেসের অবস্থান সামনে আসার পরই তোলপাড় শুরু হয়েছে জাতীয় রাজনীতিতে। কংগ্রেসের কড়া সমালোচনা করেছে বিরোধীরা। তবে বিরোধীরা সমালোচনা করলেও, কংগ্রেসের পাশে দাঁড়িয়েছে আরজেডি। সামনেই দিল্লি, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিসগড় সহ মোট পাঁচরাজ্যে বিধানসভার ভোট। তারপর পালা লোকসভা ভোটের। ইতিমধ্যেই চ্যানেল চ্যানেলে শুরু হয়ে গিয়েছে জনমত সমীক্ষা। ছত্তিসগড় ও মধ্যপ্রদেশে কংগ্রেসের থেকে বিজেপিকে এগিয়ে রেখেছে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম। দিল্লিতেও আম আদমির পার্টির ভালো ফলের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।রাজনীতির কারবারিদের মতে, লোকসভা ভোটের আগে কোনওরকম ঝুঁকি নিতে চাইছে না কংগ্রেস। সেজন্যই আপাতত প্রাক নির্বাচনী সমীক্ষা এড়িয়ে চলাই ভালো বলে মনে করছে দল।