Gujarat: আবার ধাক্কা কংগ্রেসে, ইস্তফা গুজরাট কংগ্রেসের কার্যনির্বাহী সভাপতি Hardik Patel-র
Congress-র কার্যনির্বাহী সভাপতি Hardik Patel দলের সমস্ত পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। বুধবার সকালে টুইট করে এই কথা জানিয়েছে তিনি নিজে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: গুজরাত কংগ্রেসের (Congress) কার্যনির্বাহী সভাপতি (Working President) হার্দিক প্যাটেল (Hardik Patel) দলের সমস্ত পদ থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। বুধবার সকালে টুইট করে এই কথা জানিয়েছে তিনি নিজে। টুইটে তিনি লিখেছেন, "আজ আমি সাহসের সঙ্গে কংগ্রেস পার্টির পদ এবং দলের প্রাথমিক সদস্যপদ থেকে পদত্যাগ করছি। আমি নিশ্চিত যে আমার সিদ্ধান্তকে আমার সমস্ত সহকর্মী এবং গুজরাটের জনগণ স্বাগত জানাবে। আমি বিশ্বাস করি যে আমার এই পদক্ষেপের পরে, আমি ভবিষ্যতে গুজরাতের জন্য সত্যিই ইতিবাচকভাবে কাজ করতে সক্ষম হব।"
आज मैं हिम्मत करके कांग्रेस पार्टी के पद और पार्टी की प्राथमिक सदस्यता से इस्तीफा देता हूँ। मुझे विश्वास है कि मेरे इस निर्णय का स्वागत मेरा हर साथी और गुजरात की जनता करेगी। मैं मानता हूं कि मेरे इस कदम के बाद मैं भविष्य में गुजरात के लिए सच में सकारात्मक रूप से कार्य कर पाऊँगा। pic.twitter.com/MG32gjrMiY
— Hardik Patel (@HardikPatel_) May 18, 2022
গুজরাত বিধানসভা নির্বাচনের মাত্র কয়েক মাস আগে হার্দিক প্যাটেলের পদত্যাগ কংগ্রেসের জন্য একটি বড় ধাক্কা বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহল। গুজরাত দলের সিনিয়র নেতারা তাকে উপেক্ষা করছেন এবং ক্রমাগত সাইডলাইন করার চেষ্টা করছেন বলে জানা গেছিল।
গুজরাটের পাটিদার আন্দোলনের পোস্টার বয় হার্দিক প্যাটেলের সঙ্গে কংগ্রেসে যে ব্যবহার করা হচ্ছিল তাতে তিনি বিরক্ত এবং পার্টি ছেড়ে দিতে পারেন এমন ইঙ্গিত আগেই পাওয়া গিয়েছিল।
হার্দিক প্যাটেল সম্প্রতি তার টুইটার বায়ো থেকে দলের নাম মুছে ফেলেছেন। এরপরেই তাঁর দলত্যাগের জল্পনা জোরদার হয়।
প্যাটেল ২০১৫ সালে তার সম্প্রদায়ের কোটার জন্য একটি আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়ে লাইমলাইটে উঠে আসেন। এই আন্দোলনের মাধ্যমেই তিনি সেই সময় বিজেপি-নেতৃত্বাধীন রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান।
আরও পড়ুন: Nepal-এ নিযুক্ত ভারতের নতুন রাষ্ট্রদূত নবীন শ্রীবাস্তব
২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনের আগে কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। যদিও দাঙ্গা এবং অগ্নিসংযোগের মামলায় দোষী সাব্যস্ত হওয়ার কারণে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেননি তিনি।
এই বছরের এপ্রিলে, সুপ্রিম কোর্ট পুরনো রায়ের উপর স্থগিতাদেশ দেয় এবং তাকে আগামী দিনে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অনুমতি দেয়।