ভরা আষাঢ়ে একটানা বৃষ্টির খেসারত দিতে হচ্ছে ত্রিপুরাকে
ভরা আষাঢ়েও বৃষ্টির দেখা নেই দক্ষিণবঙ্গে। অথচ, একটানা বৃষ্টির খেসারত দিতে হচ্ছে ত্রিপুরাকে। জাতীয় সড়কের বেহাল দশা। রাস্তাতেই আটকে মালবোঝাই ট্রাক। লাফিয়ে বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম। সংকট দেখা দিয়েছে জ্বালানিরও। টানা এক সপ্তাহের লাগাতার বৃষ্টি। জায়গায় জায়গায় ধস। দেশের বাকি অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন ত্রিপুরা। অসমের সঙ্গে সংযোগকারী ৪৪ নং জাতীয় সড়ক বেহাল। দিন দশেক ধরেই রাস্তায় আটকে মালবোঝাই ট্রাক। সবচেয়ে বড় সমস্যা তৈরি হয়েছে জ্বালানি নিয়ে। ত্রিপুরার জ্বালানি সরবরাহের বেশিরভাগটাই আসে গুয়াহাটি থেকে। কিন্তু, জাতীয় সড়কের বেহাল দশায় রাস্তাতেই আটকে ট্রাক। শুরু হয়েছে জ্বালানি সংকট।
ওয়েব ডেস্ক: ভরা আষাঢ়েও বৃষ্টির দেখা নেই দক্ষিণবঙ্গে। অথচ, একটানা বৃষ্টির খেসারত দিতে হচ্ছে ত্রিপুরাকে। জাতীয় সড়কের বেহাল দশা। রাস্তাতেই আটকে মালবোঝাই ট্রাক। লাফিয়ে বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম। সংকট দেখা দিয়েছে জ্বালানিরও। টানা এক সপ্তাহের লাগাতার বৃষ্টি। জায়গায় জায়গায় ধস। দেশের বাকি অংশ থেকে বিচ্ছিন্ন ত্রিপুরা। অসমের সঙ্গে সংযোগকারী ৪৪ নং জাতীয় সড়ক বেহাল। দিন দশেক ধরেই রাস্তায় আটকে মালবোঝাই ট্রাক। সবচেয়ে বড় সমস্যা তৈরি হয়েছে জ্বালানি নিয়ে। ত্রিপুরার জ্বালানি সরবরাহের বেশিরভাগটাই আসে গুয়াহাটি থেকে। কিন্তু, জাতীয় সড়কের বেহাল দশায় রাস্তাতেই আটকে ট্রাক। শুরু হয়েছে জ্বালানি সংকট।
লাগাতার বৃষ্টিতে লাফিয়ে বড়েছে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম। ডাল ও অন্যান্য খাদ্যশস্যে হাত দিলেই ছ্যাঁকা লাগার জোগাড়। জাতীয় সড়ক মেরামতির জন্য ইতিমধ্যেই অসম সরকার ও জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষকে চিঠি দিয়েছে ত্রিপুরা সরকার। কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রী নীতীন গডকরিকে ব্যক্তিগতভাবে চিঠি দিয়েছেন রাজ্যপাল তথাগত রায়। কিন্তু, এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি। সবমিলিয়ে, ঘোরাবো হচ্ছে ত্রিপুরার পরিস্থিতি।