মানেসর কারখানা পরিদর্শন করলেন মারুতি-সুজুকি কর্তা
বুধবার মানেসরের মারুতি কারখানার শ্রমিক অশান্তির পরিপ্রক্ষিতে যথেষ্টই অস্বস্তিতে মারুতি-সুজুকি কর্তৃপক্ষ। শনিবার মানেসরের কারখানা পরিদর্শনে এসে সংস্থার এখন তিনি সংস্থার সিইও তথা ম্যানেজিং ডিরেক্টর শিনজো নাকানিশি মানেসরে শ্রমিক-কর্তৃপক্ষ সংঘাতের ঘটনাকে ঘটনাটিকেই তাঁর কর্মজীবনের সব চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বলে চিহ্নিত করেছেন।
বুধবার মানেসরের মারুতি কারখানার শ্রমিক অশান্তির পরিপ্রক্ষিতে যথেষ্টই অস্বস্তিতে মারুতি-সুজুকি কর্তৃপক্ষ। শনিবার মানেসরের কারখানা পরিদর্শনে এসে সংস্থার এখন তিনি সংস্থার সিইও তথা ম্যানেজিং ডিরেক্টর শিনজো নাকানিশি মানেসরে শ্রমিক-কর্তৃপক্ষ সংঘাতের ঘটনাকে ঘটনাটিকেই তাঁর কর্মজীবনের সব চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বলে চিহ্নিত করেছেন। মারুতি-সুজুকি ভারতে কারখানা স্থাপনের সময় থেকেই নানা ভাবে তার দায়িত্ব পালন করে আসছেন শিনজো নাকানিশি। তাঁর এই বক্তব্যকে বিশেষ তাত্পর্যপূর্ণ বলে মনে করছে শিল্পমহল।
গত বুধবার শ্রমিক বিক্ষোভকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট হিংসায় মানেসরের মারুতি কারখানায় আগুনে পুড়ে মৃত্যু হয় কারখানার জেনারেল ম্যানেজার(এইচআর) অবনীশ কুমার দেবের। আহত হন সংস্থার উচ্চপদস্থ কর্তারা। এর আগেও শ্রমিক বিক্ষোভে সংস্থার উচ্চপদস্থ আধিকারিকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে বেশ কয়েকবার। এদিন নাকনিশি জানিয়েছেন, বুধবারের ঘটনা মারুতি সুজুকির ইতিহাসে সবচেয়ে বড় কালো দাগ। বুধবারের হিংসার ঘটনায় যে ভাবে সংস্থার নাম কলঙ্কিত হয়েছে, অতীতে তা কখনও ঘটেনি।
সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মারুতির সর্বোচ্চ কর্তা বলেন, তাঁরা ঘটনার তদন্তের জন্য প্রশাসনকে সব রকম সাহায্য করছেন। তদন্তে যদি প্রমাণ হয়, মানেসরের কারখানায় পরিকল্পিত ভাবে এই অশান্তি ছড়ানো হয়েছে, দোষীদের কিছুতেই ছাড়া হবে না।
কয়েক মাস আগে কারখানার নতুন ইউনিয়নকে কর্তৃপক্ষ স্বীকৃতি দিয়েছিল। শ্রমিকরাও মেনে নিয়েছিলেন, বাইরের কোনও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ইউনিয়নের সংশ্রব থাকবে না। তার পরেও এমন ঘটনা ঘটায় বিস্ময় প্রকাশ করেন মারুতি-কর্তা। নাকানিশি বলেন, ইউনিয়নের সঙ্গে `বাইরের যোগাযোগ` প্রমাণ হলে কর্তৃপক্ষের কঠোর হওয়া ছাড়া পথ থাকবে না।