মাদারের অলৌকিক শক্তির স্বীকৃতিতেই তাঁকে দেওয়া হচ্ছে সেন্টহুড

মাদার টেরেজা হচ্ছেন সেন্ট টেরেজা। তবে মাদারকে ঈশ্বরের আসনে অনেক দিন আগেই বসিয়েছেন দক্ষিণ দিনাজপুরের মনিকা বেসরা। মনিকার দৃঢ় বিশ্বাস, মাদারের আশীর্বাদেই সেরে গিয়েছে তাঁর দুরারোগ্য ব্যধি।

Updated By: Mar 17, 2016, 12:11 PM IST
মাদারের অলৌকিক শক্তির স্বীকৃতিতেই তাঁকে দেওয়া হচ্ছে সেন্টহুড

ওয়েব ডেস্ক: মাদার টেরেজা হচ্ছেন সেন্ট টেরেজা। তবে মাদারকে ঈশ্বরের আসনে অনেক দিন আগেই বসিয়েছেন দক্ষিণ দিনাজপুরের মনিকা বেসরা। মনিকার দৃঢ় বিশ্বাস, মাদারের আশীর্বাদেই সেরে গিয়েছে তাঁর দুরারোগ্য ব্যধি।

সালটা ২০০৪। ৫ই সেপ্টেম্বর। মনিকার পেটে সেদিন অসহ্য যন্ত্রণা। পেটের যন্ত্রণা নিয়েও তিনি হাজির পতিরামের গির্জায়। প্রার্থনা চলাকালীন যন্ত্রণা আরও বাড়ে। সন্ন্যাসিনীদের ঘরে শুইয়ে দেওয়া হয় মনিকাকে। তাঁকে একটি লকেট পড়িয়ে দেওয়া হয়। লকেট পড়িয়ে দেওয়ার পর ঘুমিয়ে পড়েন মনিকা। চোখ খুলে দেখেন, আশ্চর্য কাণ্ড ঘটে গিয়েছে। পেটের যন্ত্রণা একেবারে সেরে গিয়েছে।

সেদিনের কথা বলতে গেলে আজও চোখে জল আসে হরিরামপুরের দানগ্রামের মনিকা বেসরার। মাদার তাঁর কাছে ঈশ্বর। মনিকার বিশ্বাসে, মাদারের আশীর্বাদেই তিনি যন্ত্রণামুক্ত। মনিকার এই দাবির পরেই মাদারকে সেন্ট হুড দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়। মাদারের অলৌকিক শক্তির স্বীকৃতি দিয়ে তাঁকে দেওয়া হচ্ছে সেইন্টহুড। কিন্তু মনিকার কাছে মাদার ঈশ্বর।

.