বাংলাদেশের মাটিতে জঙ্গি প্রশিক্ষণ দিচ্ছে পাক প্রশিক্ষকরা, দাবি এনআইএ-এর

বাংলাদেশের মাটিতে জঙ্গি প্রশিক্ষণ দিচ্ছে পাক প্রশিক্ষকরা। শেরপুর জেলার একাধিক ঘাঁটিতে চলছে প্রশিক্ষণ শিবির। বর্ধমানকাণ্ডের তদন্তে নেমে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য এল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার হাতে। জড়িয়েছে বাংলাদেশের আরও এক মৌলবাদী সংগঠনের নাম। রিপোর্টে উল্লেখ, জামাত-উল-মুজাহিদিনের পাশাপাশি জামাত-এ-ইসলামিও সরাসরি জড়িত জঙ্গি কার্যকলাপে।

Updated By: Nov 1, 2014, 03:18 PM IST
বাংলাদেশের মাটিতে জঙ্গি প্রশিক্ষণ দিচ্ছে পাক প্রশিক্ষকরা, দাবি এনআইএ-এর

ব্যুরো: বাংলাদেশের মাটিতে জঙ্গি প্রশিক্ষণ দিচ্ছে পাক প্রশিক্ষকরা। শেরপুর জেলার একাধিক ঘাঁটিতে চলছে প্রশিক্ষণ শিবির। বর্ধমানকাণ্ডের তদন্তে নেমে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য এল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার হাতে। জড়িয়েছে বাংলাদেশের আরও এক মৌলবাদী সংগঠনের নাম। রিপোর্টে উল্লেখ, জামাত-উল-মুজাহিদিনের পাশাপাশি জামাত-এ-ইসলামিও সরাসরি জড়িত জঙ্গি কার্যকলাপে।

সূত্রের শুরু বর্ধমান বিস্ফোরণ কাণ্ড। শেষ কোথায়? এখনও সেই খোঁজে গোয়েন্দারা। তাঁদের সামনে এক বিশাল জঙ্গি নেটওয়ার্ক। রাজ্যের বাইরেও ছড়িয়ে যে জঙ্গি-জাল।

এতেই নতুন নাম জামাত-এ-ইসলামি। জামাত-উল-মুজাহিদিনের সঙ্গে ষড়যন্ত্রে সামিল ছিল বাংলাদেশের এই মৌলবাদী সংগঠনও। বর্ধমান বিস্ফোরণকাণ্ডের তদন্তে এমনই চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট দিয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা।

পচিশ-তিরিশ জনের একটি নতুন দলকে অস্ত্র প্রশিক্ষণ। প্রশিক্ষক পাকিস্তানের মৌলানা মহম্মদ আবদুল তাহির। শিবিরের ঠিকানা শেরপুর জেলা। ছ-মাসের ট্রেনিং পিরিয়ড।  
এমন একটি নয়, একাধিক শিবির সম্পর্কে তথ্য এসেছে গোয়েন্দাদের হাতে। রিপোর্টেও এর উল্লেখ রয়েছে।

শুধু বাংলাদেশ নয়, এই রিপোর্টে নাম রয়েছে অসমের একটি রাজনৈতিক দলের। অভিযোগ, সরাসরি জঙ্গি কার্যকলাপে মদত দেওয়ার।

নাম্নি অসমে জারি করা হয়েছে চূড়ান্ত সতর্কতা। কারণ এখান থেকেই বহু যুবক-যুবতীকে বাংলাদেশ পাঠানো হয়েছে জঙ্গি প্রশিক্ষণের জন্য।    
বাংলাদেশের হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে নাশকতার ছক কষাই নয়, উলফা সহ উত্তর-পূর্ব ভারতের একাধিক জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছে জামাত-এ-ইসলামি। এর উল্লেখ রয়েছে রিপোর্টেও।

এবছর অগাস্টে শেরপুরেই উলফার সঙ্গে বৈঠক হয় জামাত-এ-ইসলামির।
উদ্দেশ্য অস্ত্র কেনাবেচা।

এজন্য ২০ লক্ষ টাকা দেওয়াও হয়েছে উলফাকে।

.