Punjab Assembly Elections 2022: বেআইনি বালি খাদান মামলা, ভোটের আগে গ্রেফতার পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো
বৃহস্পতিবার গভীর রাতে চান্নির ভাইপোকে গ্রেপ্তার করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)।
নিজস্ব প্রতিবেদন: অবৈধ বালি খাদান মামলায় (Illegal Sand-Mining Case) গ্রেফতার পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী চরণজিৎ সিং চান্নির (Charanjit Singh Channi) ভাইপো ভূপিন্দর সিং হানি (Bhupinder Singh Honey)। পাঞ্জাবে ভোটগ্রহণ আর মাত্র সপ্তাহ দুয়েক পরে। তার ঠিক আগে আগে ইডির হাতে গ্রেফতার হয়ে গেলেন মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপো। বালি খননের অভিযোগে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে চান্নির ভাইপোকে গ্রেফতার করেছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ED)।
শুক্রবার এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টোরেট তাঁকে আদালতে পেশ করে হেফাজতে চাইবে বলে জানা গিয়েছে। গত ১৮ জানুয়ারি ইডি লুধিয়ানা, ফতেহগড় সাহেব, রূপনগর এবং পাঠানকোট জেলায় ভূপিন্দর সিংয়ের সম্পত্তিতে তল্লাশি চালায়। তাছাড়া তাঁর ব্যবসায়িক অংশীদার এবং মোহালিতে ছয় খনি শ্রমিকের বাড়িতেও তল্লাশি চালানো হয়। পঞ্জাবের আরও ১০টি স্থানে অভিযান পরিচালনা করে ইডি।
আরও পড়ুন, Goa Assembly Polls 2022: একদিনের সফরে শুক্রবার পানাজিতে Rahul Gandhi, বৈঠক দলের নেতাদের সঙ্গে
#WATCH | Punjab CM Charanjit Singh Channi's nephew Bhupinder Singh Honey arrested by Enforcement Directorate (ED) from Jalandhar on Thursday evening following day-long questioning in an illegal sand mining case: Sources pic.twitter.com/6ciwmY1mhX
— ANI (@ANI) February 4, 2022
২০১৮ সালে অবৈধ বালি উত্তোলন মামলার তদন্তে নেমেই ভূপেন্দ্র সিং-এর বাড়ি এবং অফিসে তল্লাশি চালিয়েছিল ইডি৷ এই মামলায় তাঁর বিরুদ্ধে অর্থ তছরূপের অভিযোগ রয়েছে৷ পঞ্জাব ভোটের মাত্র দু' সপ্তাহ আগে ভূপেন্দ্র সিং-এর গ্রেফতারিতে রাজ্য জুড়ে শোরগোল। গত ১৯ জানুয়ারি পাঞ্জাব জুড়ে তল্লাশি চালিয়ে নগদ দশ কোটি টাকা উদ্ধার করে ইডি৷ অভিযোগ, এর মধ্যে আট কোটি টাকাই ভূপেন্দ্র সিং-এর মালিকানাধীন সম্পত্তির।
ইডির মতে, ভূপিন্দর এবং সন্দীপের সাথে কুদরত সমান অংশীদারিত্বে ২০১৮ সালে প্রোভাইডার ওভারসিজ কনসালটেন্সি লিমিটেড নামে একটি ফার্ম স্থাপন করেছিলেন। এদিকে ২০১৮ সালে এসবিএস নগরে পঞ্জাব পুলিসের কাছে দায়ের হয়েছিল অবৈধ বালি খনি সংক্রান্ত একটি এফআইআর। সেই মামলাতেই অর্থ পাচারের অভিযোগও উঠেছিল। সেই মামলার সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীর ভাইপোর ফার্মের যোগসূত্র ছিল বলে দাবি তদন্তকারী সংস্থার।