সরকার-বিরোধী সংঘাত তীব্রতর, বাদল অধিবেশনের তৃতীয় দিনেও অচল সংসদ
বাদল অধিবেশনের তৃতীয় দিনেও অচল সংসদ। আরও তীব্র সরকার আর বিরোধীপক্ষের সংঘাত। দুর্নীতি ইস্যুতে মোদীকে সরাসরি নিশানা রাহুলের। সুষমার পদত্যাগ ছাড়া সংসদে কোনও আলোচনা নয়। সাফ কথা কংগ্রেস সহসভাপতির। বাকযুদ্ধেই কেটে গেল সারা দিন। বাদল অধিবেশনের তৃতীয় দিন বৃহস্পতিবারেও অচল সংসদ। ঝগড়া থামার কোনও লক্ষণ তো নেই-ই। উল্টে আরও তীব্র সংঘাত।
ব্যুরো: বাদল অধিবেশনের তৃতীয় দিনেও অচল সংসদ। আরও তীব্র সরকার আর বিরোধীপক্ষের সংঘাত। দুর্নীতি ইস্যুতে মোদীকে সরাসরি নিশানা রাহুলের। সুষমার পদত্যাগ ছাড়া সংসদে কোনও আলোচনা নয়। সাফ কথা কংগ্রেস সহসভাপতির। বাকযুদ্ধেই কেটে গেল সারা দিন। বাদল অধিবেশনের তৃতীয় দিন বৃহস্পতিবারেও অচল সংসদ। ঝগড়া থামার কোনও লক্ষণ তো নেই-ই। উল্টে আরও তীব্র সংঘাত।
রাহুল গান্ধী সাফ জানালেন, আগে সুষমা স্বরাজের পদত্যাগ, তারপর আলোচনা।
এরপর আরও ঝাঁঝালো আক্রমণ। বললেন 'মোদীর প্রতি আস্থা অস্তগামী।'
বুধবার লোকসভার স্পিকার ভর্ৎসনা করেছিলেন। কিন্তু বদলায়নি প্রতিবাদের ধরন। বৃহস্পতিবার কংগ্রেস সাংসদরা প্ল্যাকার্ড নিয়ে, কালো ব্যাজ পরেই অধিবেশনে যোগ দেন।
টক্কর দিতে তৈরি ছিল বিজেপিও। পোস্টারে কংগ্রেস নেতামন্ত্রীদের দুর্নীতি তুলে ধরে পাল্টা আক্রমণ শানায় তারা। বিজেপির আক্রমণে উঠে আসতে থাকে সোনিয়ার জামাই রবার্ট বঢরা, হিমাচলপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী বীরভদ্র সিং, আনন্দ শর্মাদের নাম। এসবের জেরে দফায় দফায় মুলতুবি হয়ে যায় সংসদের দুই কক্ষ।
এমন আশ্বাসে বিন্দুমাত্র ভরসা রাখতে নারাজ বিরোধীরা।