'তেরা মুঝসে হ্যায় পেহলে কা নাতা কোয়ি', কিশোরের গানে মরণাপন্ন মাকে ছেলের বিদায়
টুইটারে অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করলেন এক চিকিৎসক।
নিজস্ব প্রতিবেদন: হাসপাতালের বেডে শুয়ে করোনার সঙ্গে লড়াই করছেন মা। মৃত্য়ু পথযাত্রী মা'কে শেষবারের মতো ছেলের ভিডিও কল। কথা বলেননি, কিশোর কুমারের গানেই মাকে বিদায় জানালেন। 'তেরা মুঝসে হ্যায় পেহলে কা নাতা কোয়ি' গানের সুরে চোখ ভিজল হাসপাতালের ডাক্তার, নার্সদের।
আরও পড়ুন: কে হবেন পরবর্তী CBI প্রধান? Modi-র নেতৃত্বে চলতি মাসেই সিদ্ধান্ত
সম্প্রতি টুইটারে এই অভিজ্ঞতার কথা শেয়ার করেছেন ডাক্তার দীপশিখা ঘোষ। তিনি লেখেন, "আজ আমার শিফটের শেষে মৃত্য়ু পথযাত্রী এক রোগীর পরিবারকে ভিডিও কল করি। আমরা হাসপাতালে সাধারণত এমনটা করেই থাকি। রোগীর ছেলে আমার থেকে কিছুটা সময় চেয়ে নেন। এরপর মরণাপন্ন মায়ের জন্য় তিনি একটি গান করেন।" তিনি আরও বলেন, "মায়ের জন্য় উনি 'তেরা মুজসে হ্যায় পেহলে কা নাতা কই' গানটি গান। আমি চুপ করে ফোন ধরে ছিলাম। ছেলে আর মায়ের দিকে তাকিয়ে ছিলাম। গোটা ওয়ার্ডে নিঃস্তব্ধ। অন্য়ান্য় নার্সরাও এসে চুপ করে দাঁড়িয়ে থাকেন। গানের করতে করতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন ওই যুবক। তবে গানটি শেষ করেন।"
Today, towards the end of my shift, I video called the relatives of a patient who is not going to make it. We usually do that in my hospital if it’s something they want. This patient’s son asked for a few minutes of my time. He then sang a song for his dying mother.
— Doctor (@DipshikhaGhosh) May 12, 2021
আরও পড়ুন: ভাইরাস 'ভারতীয়' কেন? আপত্তি ক্ষুব্ধ নয়াদিল্লির; একই মত 'হু'-র
ডাক্তার দীপশিখা ঘোষ জানান, গান শুনে তাঁদের প্রত্য়েকের চোখ ভিজে গিয়েছিল। যদিও এরপর সবাই নিজের কাজে ফিরে যান। তিনি বলেন, "এই গানটি আমার জীবন বদলে দিয়েছে। চিরকাল এই মুহূর্তটা আমার মনে থাকবে।"
Me and the nurses stood there. We shakes our heads, our eyes moist. The nurses went back one by one to their allocated patients and attended to them or the alarms of vents/dialysis units. This song is changed for us, for me at least. This song will always be theirs.
— Doctor (@DipshikhaGhosh) May 12, 2021