Supreme Court: GTA দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্ত খারিজ সুপ্রিম কোর্টে, রাজ্য পুলিসেই ভরসা!

জিটিএ এলাকায় শিক্ষক নিয়োগে 'দুর্নীতি'। মামলা দায়ের করা হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। সেই মামলায় সিবিআইকে প্রাথমিক অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছিল বিচারপতি বিশ্বজিত্‍ বসুর সিঙ্গল বেঞ্চ। শুধু তাই নয়, আদালতে রিপোর্টও দিতে বলা হয়েছিল কেন্দ্রীয় সংস্থাকে। এরপর সিঙ্গল  বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের মামলা করে রাজ্য। কিন্তু সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ই বহাল রাখে বিচারপতি হরিশ টন্ডন ও বিচারপতি মধুরেশ প্রসাদের ডিভিশন বেঞ্চে। 

Updated By: Sep 24, 2024, 09:48 PM IST
Supreme Court: GTA দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্ত খারিজ সুপ্রিম কোর্টে, রাজ্য পুলিসেই ভরসা!

অর্ণবাংশু নিয়োগী: 'রাজ্য পুলিসের তদন্ত কেন যথার্থ নয়? হাইকোর্টকে বলতে হবে'। GTA দুর্নীতি মামলায় সিবিআই তদন্তের নির্দেশ খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, 'শুধুমাত্র খুব বিরল ক্ষেত্রেই এই ধরনের নির্দেশ দেওয়া যেতে পারে। তাও হাইকোর্ট কেন পুলিসের তদন্ত অন্য়ায্য বা নিরপেক্ষ নয় মনে করার কারণ নথিভুক্ত করার পর'।

আরও পড়ুন:  Secularism| TN Governor: ভারতে ধর্মনিরপেক্ষতা আমদানি করেছেন এক ভীতু প্রধানমন্ত্রী! সেকুলার বিষয়টা আসলে বিদেশি: রাজ্যপাল

জিটিএ এলাকায় শিক্ষক নিয়োগে 'দুর্নীতি'। মামলা দায়ের করা হয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টে। সেই মামলায় সিবিআইকে প্রাথমিক অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছিল বিচারপতি বিশ্বজিত্‍ বসুর সিঙ্গল বেঞ্চ। শুধু তাই নয়, আদালতে রিপোর্টও দিতে বলা হয়েছিল কেন্দ্রীয় সংস্থাকে। এরপর সিঙ্গল  বেঞ্চের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের মামলা করে রাজ্য। কিন্তু সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ই বহাল রাখে বিচারপতি হরিশ টন্ডন ও বিচারপতি মধুরেশ প্রসাদের ডিভিশন বেঞ্চে। শেষপর্যন্ত মামলাটি যখন সুপ্রিম কোর্টে উঠল, তখন খারিজ হয়ে গেল সিবিআই তদন্তের নির্দেশ।

আরও পড়ুন:  Uttar Pradesh: 'ও চেয়েছিল, বাবা মারা যাওয়ার পর আমি ওর বউয়ের মতো থাকি'! রোজ রাতে মাকেই...

এদিকে পাহাড়়ের শিক্ষক নিয়োগে 'দুর্নীতি'তে নাম জড়িয়েছে এক তৃণমূল ছাত্র পরিষদ নেতার! কীভাবে? হাইকোর্টে বিচারপতি বিশ্বজিত্‍ বসুর কাছে একটি বেনামী চিঠি জমা দেয় CID।

সূত্রের খবর, বিচারপতিকে উদ্দেশ্য করে ওই চিঠিটি লিখেছেন এক সরকারি আধিকারিক। চিঠিতে উল্লেখ, জিটিএ এলাকার ৩২৩ জন শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি হয়েছিল। সরকারি আধিকারিকদের দাবি, বেআইনি এই নিয়োগ দু'জনের মস্তিষ্কপ্রসূত। একজন রাজ্য়ের প্রাক্তন মন্ত্রী, আর একজন জিটিএ-র প্রাক্তন নেতা। সাহায্যকারীর ভূমিকায় ছিলেন তৃণমূল ছাত্র পরিষদ নেতা ও উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রনেতা। সঙ্গে ডিআই-ও!

(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)  

.