কিছুতেই থামছে না উত্তরাখণ্ডের দাবানল
কিছুতেই থামছে না উত্তরাখণ্ডের দাবানল। জ্বলছে বিস্তীর্ণ এলাকা। ইতিমধ্যেই ভস্মীভূত তিন হাজার একর বনভূমি। প্রাণ গিয়েছে সাতজনের। বায়ুসেনা হেলিকপ্টার থেকে জল ঢেলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। ফেব্রুয়ারি থেকেই শুকনো গরমে আগুন লাগছিল বিভিন্ন বনাঞ্চলে। সরকারের পতন থেকে আস্থাভোটের বিতর্ক। একাধিক রাজনৈতিক উত্তাপে নজর পড়েনি বনভূমিতে। সেখানে অলক্ষ্যে ফুঁসছিল প্রকৃতি। এপ্রিল ফুরোতেই দাঁতনখ বের করল অগ্নিদেব।
![কিছুতেই থামছে না উত্তরাখণ্ডের দাবানল কিছুতেই থামছে না উত্তরাখণ্ডের দাবানল](https://bengali.cdn.zeenews.com/bengali/sites/default/files/2016/05/01/54557-uttarakhand1-5-16.jpg)
ওয়েব ডেস্ক : কিছুতেই থামছে না উত্তরাখণ্ডের দাবানল। জ্বলছে বিস্তীর্ণ এলাকা। ইতিমধ্যেই ভস্মীভূত তিন হাজার একর বনভূমি। প্রাণ গিয়েছে সাতজনের। বায়ুসেনা হেলিকপ্টার থেকে জল ঢেলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। ফেব্রুয়ারি থেকেই শুকনো গরমে আগুন লাগছিল বিভিন্ন বনাঞ্চলে। সরকারের পতন থেকে আস্থাভোটের বিতর্ক। একাধিক রাজনৈতিক উত্তাপে নজর পড়েনি বনভূমিতে। সেখানে অলক্ষ্যে ফুঁসছিল প্রকৃতি। এপ্রিল ফুরোতেই দাঁতনখ বের করল অগ্নিদেব।
চামোলি, পৌরি, রুদ্রপ্রয়াগ, তেহরি, উত্তরকাশী, আলমোড়া, পিথোরাগড় ও নৈনিতালের বনভূমিতেতে পরিস্থিতি সবচেয়ে খারাপ। আগুন নেভাতে দিনরাত কাজ করছেন ছহাজার দমকলকর্মী। নিয়োগ করা হয়েছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর তিন কোম্পানি জওয়ানকে। আগুনে ধোঁয়ায় বিপর্যস্ত জনজীবন। অধিকাংশ জায়গাতেই প্রভাব পড়ছে দৃশ্যমানতায়। আর কত বনভূমি ধ্বংস করে শান্ত হবে আগুন? এই প্রশ্নই এখন পার্বত্য রাজ্যের মানুষের মনে।