Deaths in Kumbh Mela | Maha Kumbh: কুম্ভে বারবার ঘটেছে মহা বিপর্যয়! বারবার মৃত্যু বহু পুণ্যার্থীর! ১৯৫৪ সাল থেকে ২০২৫ পর্যন্ত কত মৃত্যু জানেন?

Stampedes in Kumbh Mela: ১৯৫৪ সালেই এই প্রয়াগরাজেই মৌনী অমাবস্যার দিনে মারা গিয়েছিলেন অন্তত ৫০০ মানুষ, মতান্তরে ৮০০ জন! কুম্ভে বারবার ঘটেছে এমন বিপর্যয়! মৃত্যু ঘটেছে বহু পুণ্যার্থীর! ১৯৫৪ সাল থেকে ২০২৫ পর্যন্ত মোট কত মৃত্যু জানেন?

| Jan 29, 2025, 16:43 PM IST

জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: যেখানে বহু মানুষ একত্রিত হন, সেখানেই একটা বিপর্যয়ের আশঙ্কা থেকে যায়। এবারেও তাই ঘটল। ছন্দপতন ঘটল কুম্ভমেলার। মৃ্ত্যু ঘটল অন্ততপক্ষে ১৫ জনের। সেই ১৯৫৪ সাল থেকে কুম্ভে সমবেত পুণ্যার্থীর সংখ্যা-সহ সব তথ্যই রাখা হয়েছে। তা থেকে দেখা যাচ্ছে, ১৯৫৪ সালেই এই প্রয়াগরাজেই মৌনী অমাবস্যার দিনে মারা গিয়েছিলেন অন্তত ৫০০ মানুষ, মতান্তরে ৮০০ জন! 

1/6

মঙ্গলে পদপিষ্ট

মঙ্গলবার রাত দুটো নাগাদ মহাকুম্ভে স্নান করতে গিয়ে পদপিষ্ট হয়েছেন বহু মানুষ। আহত হয়েছেন কয়েকশো মানুষ। অন্তত ১৫ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া যাচ্ছে। তবে তা সরকারিভাবে এখনও ঘোষণা করা হয়নি। পরিস্থিতি মোকাবিলায় আপাতত শাহি স্নান বন্ধ। মোতায়েন করা হয়েছে বিপুল সংখ্য়ক পুলিস।

2/6

১৯৫৪ সালে ৮০০

১৯৫৪ সাল! স্বাধীনতার পরে প্রথম কুম্ভ। সেটিও ছিল প্রয়াগরাজ (সেই সময়ে এলাহাবাদে) সেখানে ঘটেছিল মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। দিনটি ছিল ৩ ফেব্রুয়ারি, সেই মৌনী অমাবস্যা। নদীর জলে ডুবে এবং পদপিষ্ট হয়ে সেবার প্রাণ হারিয়েছিলেন প্রায় ৮০০ মানুষ! 

3/6

১৯৮৬ সালে ২০০

১৯৮৬ সালেও ঘটেছিল দুর্ঘটনা! স্থান হরিদ্বার। ২০০ মানুষের মৃত্যু ঘটেছিল। উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী সেদিন মেলায় এসেছিলেন। নিরাপত্তার কারণে সাধারণ মানুষের স্নান সাময়িক স্থগিত করা হয়েছিল। ব্যস! মুহূর্তে মানুষ উদ্বেল হয়ে উঠে ধাক্কাধাক্কি শুরু করে দেন। আর তারপরই এই মৃত্যুমিছিল!

4/6

২০০৩ সালে ৩৯

এবার ২০০৩ সাল! মহারাষ্ট্রের নাসিকে গোদাবরী নদীর তীরে বসেছিল কুম্ভ মেলা। ঠেলাঠেলিতে অন্তত ৩৯ জনের মৃত্যু, ১০০ জন আহত হয়েছিলেন। 

5/6

২০১৩ সালে ৪২

এর ১০ বছর পরে, ২০১৩ সালে এলাহাবাদে কুম্ভমেলা! সেবার মেলা চত্বরে নয়, রেলব্রিজ ভেঙে পড়ে মৃত্যু ঘটেছিল ৪২ জনের, ৪৫ জন আহত হয়েছিলেন।  

6/6

২০২৫ সালে?

আর তার পরেই এই ২০২৫ সাল! প্রায় একযুগ পরে ফের মেলাচত্বরে পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটল। রাত দুটোর সময়ে ব্যারিকেড ভেঙে গিয়ে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি। তার জেরে এখনও পর্যন্ত পাওয়া খবর অনুযায়ী (যদিও সরকারি ভাবে ঘোষণা করা হয়নি), অন্তত পক্ষে ১৫ জনের মৃত্যু ঘটেছে।