1/7
বসতবাড়ি
2/7
সিংহদুয়ার
হুগলির চুঁচুড়ায় এসে বসবাস শুরু ঘোষেরা। নতুন ভদ্রাসনে রাধাকৃষ্ণের পুজোর পাশাপাশি দোল ও জন্মাষ্টমী উৎসব হত তাঁদের বাড়ি। কৃষ্ণের জন্য বড় দালান তৈরি হয়। দুর্গাদালানও তৈরি হয় ১৭৯১ সালে। গোপভূমে শুরু করা পূর্বপুরুষদের দুর্গা পুজো এখানে ভবানীচরণের হাত ধরেই হতে থাকে। প্রায় চারশো বছর বয়স এ পুজোর। দুর্গাপুজো ছাড়াও বাসন্তী পুজো, রথযাত্রা ইত্যাদিও আয়োজিত হয় ঘোষ বাড়িতে।
photos
TRENDING NOW
3/7
বনেদি বাড়ি
ভবানীচরণের উত্তরসূরি আশুতোষ ঘোষ দুটি বিবাহ করেছিলেন। তাঁর দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রীর বাপের বাড়িতেও দুর্গা পুজো হত। সেই পুজোই পরে আশুতোষের বাড়িতে চলে আসে। ঘোষেদের ছোট বাড়িতে চলতে থাকে তাঁর শ্বশুরবাড়ির পুজো। সেই পুজোর বয়সও প্রায় তিনশো বছর। বর্তমানে দুটি দুর্গা পুজোই হয় একই রীতি মেনে। ভাদ্রমাসের শেষ দিনে কাঠামোয় খড় বাঁধা দিয়ে শুরু হয় প্রতিমা গড়ার কাজ।
4/7
ঘরের মেয়ে দুর্গা
এ বাড়ির পুজোয় দেওয়া হয় ১ মণ চালের নৈবেদ্য, ১০০৮টি বেলপাতার আহূতি। ঘোষবাড়ির পুজোর অন্যতম বৈশিষ্ট্য কুমারী পুজো। কুমারী পুজো এখানে সন্ধিপুজোয় না হয়ে হয় দশমীতে। দশমীর দিন কুমারী পুজো করে তার মধ্যে মা দুর্গাকে প্রতিষ্ঠা করে তার পর মাটির মূর্তি বিসর্জন দেওয়া হয়। পরিবারের পূর্বপুরুষরা মনে করতেন, দেবী দুর্গা তাঁদের ঘরেরই মেয়ে, তাঁর বিসর্জন হয় না। তাই তাঁকে কুমারীর মধ্যে ধরে রাখা হয়। আজও সেই রীতিই মেনে চলছে বর্তমান প্রজন্ম।
5/7
ঐতিহ্যবাহী
6/7
জমিদারি বাড়ি
7/7
মাতৃমূর্তি
photos