1/5
2/5
photos
TRENDING NOW
3/5
4/5
উল্লেখ করা যায় ১০৩ দিন বন্ধ থাকার পর গুরুপূর্ণিমার দিন অর্থাত্ গত ৫ জুলাই মন্দির খোলা হয়েছিল৷ তারপর স্বাস্থ্যবিধি মেনে মন্দিরে ঢোকা ও পুজো দেওয়া শুরু হয়েছিল৷ মন্দিরের ভিতরে ৬ ফুট দূরত্ব বজায় রেখে ভক্তদের বসার ব্যবস্থা ছিল। মূল প্রবেশদ্বারে থার্মাল স্ক্রিনিং করা হতো দর্শনার্থীদের। তারপরেই তাঁদের ভিতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হত। মন্দিরের ভিতরে থাকা প্রত্যেককে মাস্ক বাধ্যতামূলক।
5/5
কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে মন্দির খোলা রাখতে সাহস দেখায়নি তাঁরা। করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রুখতে পুনরায় মন্দির বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ইসকন কর্তৃপক্ষ। তাদের নতুন নিয়মে বলা হয়েছিল, সকাল ৯ টা থেকে ১২টা পর্যন্ত, বিকেল ৪টে থেকে ৬টা পর্যন্ত মূল মন্দিরে যাওয়া যাবে। কিন্তু মন্দির চত্বরে বেশিক্ষণ বসে থাকা, ধ্যান করা কিংবা শুয়ে প্রণাম করাও যাবে না বলেই জানিয়েছিলেন ইসকন কর্তৃপক্ষ।
photos