Jagdeep Dhankhar: মুখ্যমন্ত্রীকে চ্যান্সেলরের পাশাপাশি রাজ্যপালও বানিয়ে দিন, ব্রাত্যকে পাল্টা ক্ষুব্ধ ধনখড়ের

Dec 26, 2021, 17:04 PM IST
1/5

পুনর্বিবেচনা করুন

Reconsider recruited chancellor

 অনুমতি না নিয়ে যেসব উপাচার্য নিয়োগ করা হয়েছে তা পুনর্বিবেচনা করা হোক তা না হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। রাজ্য সরকারকে কঠোর বার্তা দিলেন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়। 

2/5

কড়া ব্যবস্থা নেব

Will take strict action

রবিবার উত্তরবঙ্গ যাওয়ার আগে রাজ্যপাল বলেন, 'রাজ্য সরকারকে বলেছি উপাচার্যদের যেসব নিয়োগ রাজ্যপালের অনুমতি ছাড়া করা হয়েছে তা পুনর্বিবেচনা করা হোক। তা হলে বাধ্য হয়েই আমাকে কড়া ব্যবস্থা নিতে হবে। আশ্চর্য লাগে, শিক্ষামন্ত্রী যাঁর উচিত ছিল আমার সঙ্গে পরামর্শ করা। উল্টে তিনি বলছেন মুখ্যমন্ত্রীকে আমরা চ্য়ান্সেলর বানিয়ে দেব। আপনারা মুখ্যমন্ত্রী চ্য়ান্সেলরের পাশাপাশি রাজ্যপালও বানিয়ে দিন। তাহলে হয়তো আপনাদের শান্তি হবে। এই ধরনের আচরণ একেবারেই অনভিপ্রেত।'

3/5

বিজেপি এজেন্টে হিসেব কাজ করছেন ধনখড়

Dhankar acting like BJP agent

উপাচার্যের ওই মন্তব্য নিয়ে সরব হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। দলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ বলেন, খুব স্পষ্টভাবে বলতে চাই রাজ্যপাল এক্তিয়ার বহির্ভূত কাজ করছেন। তাঁর কথা শুনে মনে হচ্ছে বিজেপির কোনও নেতা পথসভা করছেন। কারণ রাজ্যপাল জানেন বিজেপিকে ফিরিয়ে দিয়েছে মানুষ। বিজেপির নেতারা প্রত্যাখাত হচ্ছেন। উনি বিজেপির এজেন্সি নিয়ে ভেসে উঠেছেন জটিলতা তৈরি করার জন্য। রাজ্যপালের পদকে সম্মান করি কিন্তু জগদীপ ধনখড় যা করছেন তা বিজেপির এজেন্সি নেওয়া। ওঁর উদ্দেশ্য হল সংঘাতের আবহ তৈরি করা। যাতে মসৃণ প্রশাসনিক কাজে বাধা সৃষ্টি করা যায় তার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। শিক্ষামন্ত্রী তাঁর একটা ভাবনা চিন্তার কথা জানিয়েছেন আর রাজ্যপাল কালী পটকার মতো ফেটে উঠেছেন। এত অসহিষ্ণুতা রাজ্যপালের মানায় না।

4/5

রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করছে পরীক্ষার্থীরাও

Youths also accusing against Mamata

রাজ্যপালের ওই ক্ষোভ নিয়ে বিজেপি নেতা শমীক ভট্টাচার্য বলেন, যতটা রাজনীতি বুঝি ততে রাজ্যপালের দায়িত্ব হল রাজ্যে আইনের শাসনে আছেন কিনা। দেখা উচিত সংবিধান মেনে রাজ্য সরকার মানুষের চাওয়া পাওয়ার মূল্য দিচ্ছে কিনা। শুধুমাত্র বিরোধীরা নয়, পরীক্ষার্থীরাও রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করছেন।  

5/5

ফাইল ফেলে রাখছেন ধনখড়

Dhankhar delaying fies

কী বলেছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু? শিক্ষামন্ত্রী বলেন, উনি যদি দিনের পর দিন ফাইল ফেলে রাখেন, সহযোগিতার মনোভাব যদি না দেখান তাহলে কেরলের রাজ্যপাল যেটা বলেছেন তা আমরা ভেবে চিন্তে দেখব। প্রয়োজন হলে আইনের পরামর্শ নেবে। প্রয়োজন হলে অন্তর্বর্তীকালীন চ্যান্সেলর পদ মানণীয় মুখ্যমন্ত্রীকে নিয়ে আসতে পারি কিনা খতিয়ে দেখব।