1/8
2/8
১.চেস্ট এক্স-রে
প্রতিটি ধূমপায়ীদের জন্য এই পরীক্ষা অন্তত আবশ্যিক। এই পরীক্ষাটি মূলত ধূমপানের ফলে স্বাস্থ্যের কতটা ক্ষতি হয়েছে তা দেখার জন্য করা হয়। এক্স-রের মাধ্যমে রোগীর ফুসফুস ও হৃদপিণ্ডের ছবি নেওয়া হয়ে থাকে। যার মাধ্যমে তার রক্তনালী, অবরুদ্ধ ধমনী নিকোটিনের ধোয়ার কারণের কতটুকু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তা জানা যায়। এবং সেই অনুযায়ী তার চিকিৎসা করা হয়।
photos
TRENDING NOW
3/8
২.স্পাইরোমেট্রি
যেকোন ধূমপানকারী ব্যক্তির জন্য এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা হল এই স্পাইরোমেট্রি টেস্ট। এখানে একটি মেশিনের মাধ্যমে মূলত রোগীর শ্বাস প্রশ্বাসকে অবরুদ্ধ করা হয় এবং তার পরীক্ষা নিরীক্ষা করা হয়ে থাকে। এই পরিক্ষার মাধ্যমে মূলত রোগীর ফুস্ফুসের কার্যকারিতাকে পরীক্ষা করা হয়। ফুসফুসে ক্যান্সার, ফুসফুসে ফাইব্রসিস, খাদ্যনালিতে ক্যান্সার ইত্যাদি রোগগুলি চিহ্নিত করতে সাহায্য করে।
4/8
৩.ভিটামিন-ডি রক্ত পরীক্ষা
5/8
৪.ডায়াবেটিস স্ক্রিনিং
6/8
৫.High-sensitivity C-reactive protein (hs-CRP) test
7/8
৬. ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম
তামাকের কার্বন মনো-অক্সাইড হৃৎপিণ্ডের নিয়মিত কার্যকারিতাকে ব্যাহত করে এবং এর ফলে রক্তনালীগুলি আটকে যেতে পারে অথবা ধমনীগুলি ব্লক হতে পারে। এই ইলেক্ট্রোকার্ডিওগ্রাম বা ইসিজি একজন ধূমপানকারীর হৃদস্পন্দনের গতি-প্রকৃতি পরীক্ষা করে। প্রাথমিক পর্যায়ে ধুম্কুূমপানের কারণে হওয়া সম্ভাব্য সমস্যা সনাক্ত করতে এই পরীক্ষা সাহায্য করে।
8/8
৭.সিটি স্ক্যান
সিটি স্ক্যান মূলত ফুসফুসের ক্যান্সারের মত জটিল রোগ চিহ্নিত করতে সাহায্য করে। প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সার ধরা পড়লে তা অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে নিরাময় করা সম্ভব। তবে তা সেশ পর্যায়ের কাছাকাছি পৌঁছে গেলে তা আর সারিয়ে তোলা সম্ভব নয়। যারা মূলত চেন স্মোকার তাঁদের জন্য এই পরীক্ষাটি একটি নির্দিষ্ট সময় অন্তর করানো আবশ্যক।
photos