1/9
2/9
রাজ আর সিমরন
`দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে` নিঃসন্দেহে সর্বকালের অন্যতম সেরা রোমান্টিক বলিউডি সিনেমা। আর শাহরুখ -কাজল জুটির `রাজ-সিমরন`-এর দামাল প্রেমের মধ্যে ১৮ বছর পেরিয়ে এসেও আজকের নব্য প্রেমী যুগল একই ভাবে নিজেদেরকে খুঁজে পায়। যতদিন প্রেমের সিনেমা এদেশে টিকে থাকবে ততদিন রাজ-সিমরন বেঁচে থাকবে সব প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে।
3/9
হরিচরণ এবং আরতি
ভালবাসা আসলে শব্দের মুখাপেক্ষি নয়। ১৯৭২-এ গুলজারের `কোশিস` ছবিটির হাত ধরে হিন্দি তথা ভারতীয় সিনেমা প্রথমবার অনুভব করেছিল এই চরম সত্যের। মুক-বধির স্বামী-স্ত্রী হরিচরণ আর আরতির অব্যক্ত ভালোবাসা শুধু মাত্র ইশারাকে সঙ্গী করে আজও অমর হয়ে আছে। হরিচরণ ও আরতির ভূমিকায় সঞ্জীব কুমার আর জয়া ভাদুরী উপহার দিয়েছিলেন অনন্য ভালবাসার অনবদ্য সমীকরণ।
4/9
গীত ও আদিত্য
জেন ওয়াই-এর প্রেমের জ্যান্ত প্রতিচ্ছবি ইমতিয়াজ আলির `জব উই মেট`। গীত-আদিত্যর প্রেম টিনসেল টাউনে নতুন জুটির সন্ধান দিয়েছিল। জীবনে আগের প্রেমের প্যানপ্যানানি ছেড়ে পুরনো সম্পর্কের সব ফালতু সেন্টিমেন্টকে জাস্ট তুড়ি মেড়ে উড়িয়ে নতুন সম্পর্ককে জড়িয়ে ধরে নতুন করে বেঁচে ওঠা। গীতের ভূমিকায় করিণা আর আদিত্যের ভূমিকায় শহিদ কাপুরের জম্পেশ অবিনয়ের জাস্ট কোন তুলনা হয় না।
5/9
6/9
7/9
অরুণ বর্মা এবং বন্দনা
`রূপ তেরা মস্তানা...`। বলিউডি সিনেমা জগতের সম্ভবত সর্বকালের সেরা সেনসুয়াস প্রেমের গা্ন। শক্তি সামন্তের `আরাধনা`-তে সুপুরুষ রাজেশ খান্না আর সুন্দরী শর্মিলা ঠাকুরের অনবদ্য যুগলবন্দী ষাটের দশকে হৈইচৈই ফেলে দিয়েছিল ভারতীয় দর্শককুলের মধ্যে। এয়ার ফোর্স অফিসার অরুণ বর্মা আর বন্দনার সাহসী প্রেম একলাফে সাবালকত্বের দরজায় পোঁছে দিয়েছিল হিন্দি সিনেমাকে।
8/9
মীনাক্ষী আইয়ার ও রাজা চৌধুরী
পরিণত ভালবাসার অন্য রূপের আখ্যান নিয়ে `মিস্টার এন্ড মিসেস আইয়ার` ২২০২ সালে আমাদের সামনে উপস্থিত হয়েছিল। দাঙ্গার মধে কার্ফু বিদ্ধস্ত উত্তরবঙ্গে এক বিবাহিত হিন্দু দক্ষিণ ভারতীয় যুবতীর সঙ্গে এক বাঙালি মুসলিম যুবকের না বলা গভীর ভালবাসার তিনটে দিন। মীনাক্ষি আর রাজার চরিত্রে কঙ্কনা আর রাহুল বোস অনন্য।
9/9