1/8
2/8
3/8
চোখে মুখে আতঙ্কের ছায়া
বিস্ফোরণের পরই হতাহতদের নিকটবর্তী হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। পুলিসকে সাহায্য করতে এগিয়ে আসেন সাধারণ মানুষ। কাউকে ভর্তি করা হয় ওসমানিয়া জেনারেল হাসপাতালে। বাকিদের নিয়ে যাওয়া হয় বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতালে। কানফাটানো আওয়াজ। মুহূর্তেই কালো ধোঁয়ায় ঢেকে যায় গোটা এলাকা। সঙ্গে তীব্র পোড়া গন্ধ। প্রথম বিস্ফোরণের অভিঘাত বুঝে ওঠার আগেই ফের বিস্ফোরণ।
4/8
ফাঁসির বদলা!
প্রথমে আজমল আমির কসাভ। তারপর আফজল গুরু। আশঙ্কা ছিল এই দুজনের ফাঁসির পর বদলা নিতে দেশের যে কোনও কোণায় আঘাত হানতে পারে সন্ত্রাসবাদীরা। জাতীয় তদন্তকারী সংস্থার কাছ থেকে গত ১৯ তারিখই এসেছিল সতর্কবার্তা। তদন্তে নেমে পুলিস জানতে পেরেছে, বিস্ফোরক হিসেবে আইইডি ব্যবহার করেছে জঙ্গিরা। যা এতটাই শক্তিশালী ছিল যে দু-তিন কিলোমিটার দূর থেকেও বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।
5/8
বিতর্কে কেন্দ্র
গতকাল বিস্ফোরণের পর সুশীল কুমার শিন্ডের দাবি করেছিলেন, সব রাজ্যের মতোই তথ্য পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল অন্ধ্র সরকারের কাছেও। যদিও, এমন কোনও সতর্কবার্তা তারা পাননি বলে দাবি করেছিলেন অন্ধ্রের মুখ্যমন্ত্রী কিরণ কুমার রেড্ডি।
আবার আজ সকালে শিন্ডে জানান, কেন্দ্র সরকারের কাছে সতর্কতা থাকলেও এতবড় নাশকতার নির্দিষ্ট কোনও তথ্য তাঁরা পাননি। প্রশ্নটা উঠছে, কারণ জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা-এনআইএ আগেই হামলার বিষয়ে সতর্ক করে দিয়েছিল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রককে।
6/8
পাঁচ বছর আগে এমন ভয়াল স্মৃতি ছিল হায়দরাবাদে
আঠেরোই মে, ২০০৭। সে বছর জোড়া বিস্ফোরণের তীব্রতায় কেঁপে উঠেছিল নিজামের শহর। নাশকতার নিশানায় ছিল চারমিনার লাগোয়া মক্কা মসজিদ। বিস্ফোরণে মৃত্যু হয়েছিল ১৬ জনের। মোবাইলের সাহায্যে ঘটানো সেই বিস্ফোরণে আরডিএক্স ব্যবহারের প্রমাণ পাওয়া গিয়েছিল। তদন্তে উঠে এসেছিল একাধিক জঙ্গি গোষ্ঠীর নাম।
পর পর দুই বিস্ফোরণে সেবারে মৃত্যু হয়েছিল ৪২ জনের। আহত শতাধিক৷ বিস্ফোরণের পিছনে হাত ছিল হরকত-উল-জিহাদ জঙ্গি গোষ্ঠীর৷
7/8
8/8