এরিয়ানের কাছে গো-হার ইস্টবেঙ্গলের
ঘরোয়া লিগ জমিয়ে দিল এরিয়ান। ঘরের মাঠে ৪-১ গোলে এরিয়ান্সের কাছে হারল ইস্টবেঙ্গল। টানা দুটি ম্যাচে হারের ফলে হঠাত্ই ইস্টবেঙ্গলের ঘরোয়া লিগ জয়ের ক্ষেত্রে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। আর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর এই হারে প্রবলভাবে লিগের লড়াইয়ে চলে এল মোহনবাগান।
ঘরোয়া লিগ জমিয়ে দিল এরিয়ান। ঘরের মাঠে ৪-১ গোলে এরিয়ান্সের কাছে হারল ইস্টবেঙ্গল। টানা দুটি ম্যাচে হারের ফলে হঠাত্ই ইস্টবেঙ্গলের ঘরোয়া লিগ জয়ের ক্ষেত্রে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। আর চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর এই হারে প্রবলভাবে লিগের লড়াইয়ে চলে এল মোহনবাগান। ম্যাচের প্রথমার্ধে টোলগের গোলে এগিয়ে যায় ইস্টবেঙ্গল। দ্বিতীয়ার্ধে শুরুতে ইস্টবেঙ্গল হঠাত্ ম্যাচ থেকে হারিয়ে যায়। বিদেশী চার্লসের গোলে সমতায় ফেরে এরিয়ান। এরপর শুরু অনামী চার্লসের ওপারাদের তছনছ করার কাহিনী। তিনটি গোল করে বড় ক্লাবের রিক্রুটারদের নজরে পড়ে গেলেন চার্লস । বাকি গোলটি গোপাল দেবনাথের।
এরিয়ানের কাছে হারের পর ইস্টবেঙ্গল তাঁবুতে সমর্থকদের ক্ষোভের মুখে পড়েন
ফুটবলাররা। ৪-১-এ ম্যাচ হেরে পিছনের দরজা দিয়ে মাঠ থেকে ড্রেসিংরুমে
ঢোকেন কোচ মরগ্যান। তবে সমর্থকদের আক্রমণের থেকে বাঁচতে পারেননি তিনি। ঢিল
ছোঁড়া হয় মরগ্যানকে উদ্দেশ্য করে। খেলোয়াড়দের নিরাপত্তার জন্য এরপর মাঠের
গেট আটকে রাখে পুলিস। ফলে প্রায় আধ ঘন্টা মাঠের মধ্যে বন্দি থাকতে হয়
টোলগে-মেহতাবদের। অবশেষে ফুটবলার সৌমিক দে ও সহকারী কোচ অ্যলবিটো ডিনকুনহা
হাত জোড় করে সমর্থকদের বোঝান। মাইকে দর্শকদের শান্ত হওয়ার জন্য আবেদন
জানান দায়িত্বে থাকা পুলিসকর্মীরাও। অবশেষে পেছনের দরজা দিয়েই মাঠ ছাড়েন
ফুটবলাররা। কিন্তু এখানেই শেষ নয়। ফুটবলারদের উদ্দেশ্যে জল, থুতু ছেটান
সমর্থকরা। ছোঁড়েন বোতলও। ম্যাচ শেষে সমর্থকদের চোখে ভিলেন কোচ মরগ্যান।
সমর্থকদের প্রত্যাশা পূরণ করত না-পারায় ম্যাচ শেষে দুঃখপ্রকাশ করেন কোচ।