কাট, কুল, হ্যান্ডসাম, বিশ্বকাপের সবথেকে হ্যান্ডসাম টিম কারা?
বিশ্বকাপ দেখা মানে কি শুধুই খেলা দেখা? শুধুমাত্র দারুণ খেলেই কি জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছনো যায়? খেলোয়াড়দের ভক্তকূলের হিসেব কিন্তু তা মোটেও বলছে না। হিসেব বলছে ভক্তের সংখ্যা বিশেষ করে মহিলা ভক্তের সংখ্যা বেশ অনেকটাই নির্ভর করে চেহারা, ব্যক্তিত্বের ওপর। দেখা গিয়েছে যুগে যুগে সব লাইমলাইট কেড়ে নিয়েছেন হ্যান্ডসাম প্লেয়াররাই। আমরাও তবে দেখে নিই বিশ্বকাপের শেষ আটে পৌঁছন কোন দলে হ্যান্ডসাম প্লেয়ারের সংখ্যা সবথেকে বেশি বা এককথায় কারা সবথেকে হ্যান্ডসাম ১১।
ওয়েব ডেস্ক: বিশ্বকাপ দেখা মানে কি শুধুই খেলা দেখা? শুধুমাত্র দারুণ খেলেই কি জনপ্রিয়তার শীর্ষে পৌঁছনো যায়? খেলোয়াড়দের ভক্তকূলের হিসেব কিন্তু তা মোটেও বলছে না। হিসেব বলছে ভক্তের সংখ্যা বিশেষ করে মহিলা ভক্তের সংখ্যা বেশ অনেকটাই নির্ভর করে চেহারা, ব্যক্তিত্বের ওপর। দেখা গিয়েছে যুগে যুগে সব লাইমলাইট কেড়ে নিয়েছেন হ্যান্ডসাম প্লেয়াররাই। আমরাও তবে দেখে নিই বিশ্বকাপের শেষ আটে পৌঁছন কোন দলে হ্যান্ডসাম প্লেয়ারের সংখ্যা সবথেকে বেশি বা এককথায় কারা সবথেকে হ্যান্ডসাম ১১।
এবারের বিশ্বকাপে শেষ আটে পৌছনো দলগুলি হল ভারত, নিউজিল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও বাংলাদেশ। আর এই ৮ দেশের মধ্যে চেহারা, ব্যক্তিত্ব, খেলার ধরণ, ট্র্যাক রেকর্ডে সবথেকে হ্যান্ডসাম দল কিন্তু টিম ইন্ডিয়াই। ক্যাপ্টেন কুল মহেন্দ্র সিং ধোনি, বিরাট কোহলি, ভুবনেশ্বর কুমারের জনপ্রিয়তা শুধুই কি খেলার জন্যই? এর সঙ্গে জুড়ে রয়েছে আসাধারণ আকষর্ণীয় চেহারা আর ধারালো ব্যক্তিত্বও। ভালো দেখতে হওয়ার জন্য জনপ্রিয়তা রয়েছে শিখর ধবন, মহম্মদ সামি, আজিঙ্কা রাহানে, আমবাতি রায়ারু, মোহিত শর্মাও। কাজেই হ্যান্ডসাম টিম বাছতে হলে সবার আগে যে বিশ্বকাপে দাপিয়ে বেড়ানো ভারতই আসবে তা বলাই বাহুল্য।
তবে দ্বিতীয় স্থানে কিন্তু আমরা রাখতে পারি ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। শেষ মুহুর্তে শেষ আটে পৌঁছনো দলের ভক্তকূলের হিসেব বলছে ক্রিস গেলের ঝড়ের জাদুতেই শুধু মজেননি গোটা দুনিয়া, তার আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তার কারণ পেশীবহুল চেহারায়, রাফ অ্যান্ড টাফ অথচ শিশুসুলভ হাসির পাগল পাগল আকর্ষণেও কাবু হয়েছে বিশ্ব। গেলের সঙ্গে যোগ্য সঙ্গত করেছেন দলের আরেক সুপুরুষ সদস্য ড্যারেন স্যামিও। ফ্যানক্লাব দেখলেই বোঝা যাবে তার জনপ্রিয়তাও কিছু কম নয়। এছাড়াও অধিনায়ক জেসন হোল্ডার, সহ অধিনায়ক মারলন স্যামুয়েলস, উইকেট কিপার দিনেশ রামদিন, জেরম টেলরের ফ্যানক্লাবও বেশ ভালো। আর যার অনেকটাই তাদের আকর্ষণীয় চেহারার কারণে।
আর তৃতীয় স্থানে অবশ্যই থাকা উচিত্ নিউজিল্যান্ডের। অসাধারণ খেলে গ্রুপ এ-র শীর্ষে থেকে খেলার গ্ল্যামারেই অনেকটা এগিয়ে রয়েছে নিউজিল্যান্ড। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে দলের বর্ষীয়ান সদস্য ড্যানিয়েল ভেত্তোরি ও তারকা প্লেয়ার কেন উইলিয়ামসনের সৌন্দর্য্যও। এদের ভক্তকূল ঈর্ষণীয় জনপ্রিয়তায় উপরের দিকে থাকা অনেকের কাছেই। এছাড়াও অধিনায়ক ব্রেন্ডন ম্যাককালাম, মার্টিন গুপটিল, টম লাথাম, টিম সাউদির ভক্তসংখ্যাও বলে দিচ্ছে পছন্দ করার অন্যতম কারণ অবশ্যই সৌন্দর্য্য।
দল সামগ্রিক ভাবে হ্যান্ডসাম প্লেয়ারের আধিক্যে প্রথম তিন স্থান না পেলেও ব্যক্তিগত সৌন্দর্য্যের কারণ ভক্তকূল বেশ লম্বা অনেকেরই। এদের মধ্যে রয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার হাসমি আমলা, অস্ট্রলিয়ার প্যাট কামিনস, মিশেল জনসন, পাকিস্তানের শাহিদ আফ্রিদি, শ্রীলঙ্কার কুমার সঙ্গাকারা ও বাংলাদেশের সাকিব আল হাসান।