নারিনের দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরিতে প্লে অফে কেকেআর
একটা দলের নাম্বার ওয়ান বোলার যখন সেরা ব্যাটসম্যানের ভূমিকা ধারাবাহিকভাবে নিতে থাকে, তখন যা হওয়ার তাই হল। দশম আইপিএলের প্লে অফ খেলা নিশ্চিত করে ফেলল কলকাতা নাইট রাইডার্স। কথা যখন দলের হচ্ছে, তখন অবদান তো সকলেরই। জানা কথা। স্বীকৃত সত্যি। তবুও, দলগত খেলায় কোনও কোনও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স এতটাই উচ্চমানের হয়ে থাকে যে, তাঁদের কথাও আলাদা করে বলে যেতে হয়। এটাও চিরসত্য। প্রমাণিত। হাজারো উদাহরণ। এবার কেকেআরের হয়ে সেই ভূমিকাটাই যেন নিলেন সুনীল নারিন। রহস্য বোলার দশম আইপিএলে কেকেআরে র হয়ে যেন আরও রহস্যজনক ব্যাটসম্যান। যে রহস্য ভেদ করার কোনও আকাঙ্খা থাকবে না। শুধু থাকবে, ওই রহস্যে মুগ্ধ হতে। ওই রহস্যের ঘূর্ণিঝড়ের বহুভূজে হারিয়ে যেতে। ঠিক এমনই অবস্থা এখন কেকেআর সমর্থকের।
ওয়েব ডেস্ক: একটা দলের নাম্বার ওয়ান বোলার যখন সেরা ব্যাটসম্যানের ভূমিকা ধারাবাহিকভাবে নিতে থাকে, তখন যা হওয়ার তাই হল। দশম আইপিএলের প্লে অফ খেলা নিশ্চিত করে ফেলল কলকাতা নাইট রাইডার্স। কথা যখন দলের হচ্ছে, তখন অবদান তো সকলেরই। জানা কথা। স্বীকৃত সত্যি। তবুও, দলগত খেলায় কোনও কোনও ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স এতটাই উচ্চমানের হয়ে থাকে যে, তাঁদের কথাও আলাদা করে বলে যেতে হয়। এটাও চিরসত্য। প্রমাণিত। হাজারো উদাহরণ। এবার কেকেআরের হয়ে সেই ভূমিকাটাই যেন নিলেন সুনীল নারিন। রহস্য বোলার দশম আইপিএলে কেকেআরে র হয়ে যেন আরও রহস্যজনক ব্যাটসম্যান। যে রহস্য ভেদ করার কোনও আকাঙ্খা থাকবে না। শুধু থাকবে, ওই রহস্যে মুগ্ধ হতে। ওই রহস্যের ঘূর্ণিঝড়ের বহুভূজে হারিয়ে যেতে। ঠিক এমনই অবস্থা এখন কেকেআর সমর্থকের। সুনীল নারিনের আইপিএলের দ্রুততম হাফ সেঞ্চুরির দৌলতে প্লে অফে কলকাতা। এদিন টস জিতে আরসিবিকে প্রথমে ব্যাট করতে পাঠান গৌতম গম্ভীর। এবং আরসিবির ওই ত্রিভুজ ব্যাটিং লাইন আপের শক্তি শুরুতেই শেষ। একে একে বিদায় গেইল, বিরাট এবং ডিভিলিয়ার্সের। মাত্র ৩৪ রানের মধ্যেই আরসিবির সেরা তিন ব্যাটসম্যান প্যাভিলিয়নে। কেকেআরের সামনে আবারও কি ৫০-এর নিচে শেষ হয়ে যাবে আরসিবির ইনিংস? এটা থেকে রেহাই দিলেন হেড এবং মনদীপ সিং। হেড অপরাজিত থাকলেন ৪৭ বলে ৭৫ রান করে। মনদীপ আউট হওয়ার আগে করে গেলেন ৪৩ বলে ৫২ রান। এছাড়া দুই অঙ্কের সংখ্যায় পৌঁছলেন শুধুমাত্র ডিভিলিয়ার্স (১০)। ব্যস। আর সবাই মোবাইল নাম্বারের মতোই ছাপ রেখে গেলেন দলগত পারফরম্যান্সে। ২০ ওভারে বিরাটের দল তুলল ৬ উইকেটে ১৫৮ রান। ৩ উইকেট উমেশ যাদবের নামে। ২ টো নারিনের।
আরও পড়ুন নীতিশ রানা কি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ভারতীয় দলে থাকবেন?
লড়াই তাহলে হাড্ডাহাড্ডি হবে এবার। ম্যাচ যে বেঙ্গালুরুতে। কিন্তু ওই যে, সুনীল নারিন রয়েছেন। সঙ্গে ফিরে এসেছেন ক্রিস লিন। দুজনে মিলে প্রথম ৬ ওভারের পাওয়ার প্লেতেই তুলে দিলেন ১০০ রান! খেলা তো কখন শেষ। মাত্র ১৫ বলে ৫০ করে ফেলেছেন নারিন। ১৭ বলে ৫৪ করে আউট হলেন। যদিও কী লাভ ওই আউটের? ম্যাচ তো তিনিই জিতিয়ে দিয়ে গেলেন। কম যান না লিনও। চোট পাওয়ার আগে যেখানে শুরু করেছিলেন, সেখান থেকেই শুরু করলেন যেন আবার। আজ খেললেন ২২ বলে ৫০ রানের ইনিংস। পরে গ্ল্যান্ডহোম ৩১ এবং গম্ভীর ১৪ রান করলেন। মাত্র ১৫.১ ওভারে চার উইকেট হারিয়ে জিতে গেলেন নাইটরা। আর বিরাটরা ছিলেন যে গাড্ডায়, তলিয়ে গেলেন তাতে আরও।
আরও পড়ুন চোটের জন্য আইপিএল থেকে ছিটকে গেলেন গুজরাট লায়ন্সের ব্রেন্ডন ম্যাককালাম