আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত BCCI প্রেসিডেন্ট পদে বহাল Sourav Ganguly, সচিব পদে Jay Shah
২০২০ সালের ২১ এপ্রিল বোর্ডের তরফ থেকে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হয় যে ভারতীয় ক্রিকেটের ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে সৌরভদের যেন কুলিং অফে পাঠানো না হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদন: সুপ্রিম কোর্টে বুধবার বোর্ড প্রেসিডেন্ট সৌরভ গাঙ্গুলি আর সচিব জয় শাহের মেয়াদ বৃদ্ধি সংক্রান্ত মামলার শুনানি হওয়ার কথা ছিল। এই মামলার নিষ্পত্তি সহজে হবে না। দেশের শীর্ষ আদালত আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সৌরভ-জয়ের মেয়াদ বৃদ্ধি সংক্রান্ত মামলার শুনানি স্থগিত করে দিয়েছে। অর্থাত্ ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বোর্ডের মসনদে থাকছেন মহারাজ। বোর্ড সচিব হিসেবে থাকছেন জয় শাহও।
বিসিসিআই সভাপতি হিসেবে সৌরভের মেয়াদ কি বাড়বে? নাকি লোধা কমিশনের সুপারিশ মেনে কুলিং অফে যেতে হবে তাঁকে? দেশের শীর্ষ আদালতে বুধবার বিসিসিআই প্রেসিডেন্ট সৌরভ গাঙ্গুলি আর সচিব জয় শাহের ভাগ্য নির্ধারণ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সেই শুনানি আগামী ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্থগিত করে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
আরও পড়ুন- ব্রিসবেনে ঐতিহাসিক টেস্ট জয়, সোশ্যাল মিডিয়ায় Rahul Dravid-কে কুর্নিশ
লোধা কমিটি সংস্কার অনুযায়ী, রাজ্য ক্রিকেট সংস্থা বা বোর্ডে কিংবা দুটো মিলিয়ে টানা ৬ বছর পদাধিকারী থাকলে তাঁকে বাধ্যতামূলকভাবে তিন বছরের জন্য কুলিং অফে যেতে হবে। বর্তমান বোর্ড সভাপতি আর সচিব দু'জনের ক্ষেত্রেই রাজ্য ক্রিকেট সংস্থা আর বিসিসিআই মিলিয়ে পদাধিকারী পদে ৬ বছরের মেয়াদ শেষ হয়ে গিয়েছে। বোর্ড সচিব হিসেবে জয় শাহের মেয়াদ শেষ হয়েছে ৭ মে, ২০২০। অন্যদিকে সৌরভের মেয়াদ শেষ হয়েছে ২৭ জুলাই,২০২০।
২০২০ সালের ২১ এপ্রিল বোর্ডের তরফ থেকে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হয় যে ভারতীয় ক্রিকেটের ভবিষ্যতের কথা মাথায় রেখে সৌরভদের যেন কুলিং অফে পাঠানো না হয়। বোর্ড সভাপতি আর সচিবের মেয়াদ যেন ২০২৫ সাল পর্যন্ত বাড়ানো হয়। তারপর থেকে দেশের শীর্ষ আদালতে ঝুলে রয়েছে সৌরভ গাঙ্গুলি আর জয় শাহের ভবিষ্যৎ। মেয়াদ বৃদ্ধি নাকি ছাড়তে হবে পদ? সুপ্রিম কোর্টে সৌরভ-জয়ের ভাগ্য নির্ধারণ ২০২০ সালের ৯ ডিসেম্বর এবং ২০২১ সালের ২০ জানুয়ারিও হল না। ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ঝুলে রইল সৌরভ-জয়ের ভাগ্য।
আরও পড়ুন- Rishabh Pant ব্যাট করার সময় হার্ট অ্যাটাকের উপক্রম হয়েছিল কোচ Shastri-র!